ಡಿ लोंब्रिड-4किड्ठों মুষ্টিযুদ্ধে নরেন্দ্রনাথ বিশেষ পারদর্শী ছিলেন। একবাব মুষ্টিযুদ্ধের প্রতিযোগী পৰীক্ষায় তিনি প্রথম পুৰস্কারস্বরূপ একটি বৌপ্যনিৰ্ম্মিত সুন্দর প্রজাপতি উপগব প্রাপ্ত হন। বাল্যাকালে শাৰীৰিক শক্তির বলে তিনি সঙ্গীদিগকে স্বমতে আনিতেন । তিনি নিজেই বলিয়ছিলেন, “ছেলেবেলায় আমি ডানপিটে ছিলুম, নৈলে কি বিনা সম্বলে সাবা দুনিয়াটা ঘুরে আসতে পাবতুম বো?” সকল প্ৰকাৰ বায়াম ও ক্রীডায় তিনি দক্ষ ছিলেন বটে, কিন্তু সঙ্গীতেই তঁহার মহতী প্ৰতিভাব বিকাশ দেখিতে পাওযা যায়। আশৈশব তিনি সঙ্গীতপ্রিয় ছিলেন । তাহাব পিতামাতা উভয়েই সঙ্গীত দি কলাবিদ্যাব অনুবাগী ছিলেন। বিশ্বনাথবাবু ও ভুবনেশ্ববী মধুব-কণ্ঠে গান গায়িতে পারিতেন । নবেন্দ্রনাথ তাঙ্কাদেব নিকট হইতেই মিঠা গলা পাইয়াছিলেন। অতি অল্পবয়স হঠাতেই নবেন্দ্ৰনাথ সঙ্গীত-চৰ্চার মনোনিবেশ কবেন। সঙ্গীত-শাস্তুকে, আয়ত্ত করিবাব জন্য তিনি যথেষ্ট সাধনা ও কবিয়াছিলেন। স্বভাবতঃ তাহাৰ কণ্ঠস্বৰ মধুল ছিল। সাধনফল উচ্চা আবার চাবমোৎকাষ লাভ কৰে। উত্তবিকালে নিবেন্দ্ৰনাথ যখন ব্ৰাহ্মসমাজে মিশিয়াছিলেন, তখন তাঙ্কাপ মধুব সঙ্গীত-লক্ষবীতে শ্রোতৃমাত্ৰেই মন্ত্ৰমুগ্ধৎ হইয়া থাকিস্ত। শ্ৰীৰামকৃষ্ণ পবিমাকংসদেব ও নবেন্দ্ৰনাথেবা অপসরোকণ্ঠবৎ মধুর সঙ্গীত-তীবঙ্গে ভাব-সমাধি লাভ কবিতেন। নৰেন্দ্রনাথেধ পিতাও পুত্রকে সঙ্গীত-চৰ্চাব জন্য বিশেষরূপে উৎসাহিত কবিতেন। বালাকাল হইতেই নরেন্দ্ৰনাথ নিভাক, তেজস্ব ও স্পষ্টবক্তা ছিলেন , রাখিয়া ঢাকিয়া বলিবাব প্ৰবৃত্তি ঠহার। আন্দেী ছিল না। যাচাব যাহা দোষ বা ত্রুটি, তাহা সেই ব্যক্তির মুখের উপব বলিতে বিন্দুমাত্র কুষ্ঠা DDDS SDuDB KSS SBDDLDBDBS gBBDBDDDB DBBS DDBDD BBBBDD
