२२8 ভিষকৃ-দৰ্পণ । [ জুন, ১৯০৯ கமகமகம —a «ffff պի ծ Εvμμψη-μμα αυ «fßg eitē\q| & Imetabolised|*fìt: Rátfq > too (is- о (3,4 || 5 е 5ә Coj4 —১২ গ্ৰেণ N ( රඟ OHO oே eae + "\b ، ه » উপরে বসা জাতীয় খাদ্যের কথা বলা হইল । শ্বেতসার জাতীয় খাদ্যেও ঐরূপ প্রটিডকে বিশ্লেষণ হইতে রক্ষা করে । দেখা গিয়াছে, যদি ৫০০ গ্রেণ মাংস দেওয়া যায় stri : tes Gata ef8 metabolise হয়। কিন্তু যদি ৫০০ গ্রেণ মাংসের সহিত ২০০ গ্ৰেণ চিনি দেওয়া যায়, তাহা হইলে দেখা যায় যে ৫০২ গ্রেণ metabolise হইয়াছে । যদি চৰ্ব্বির ও শ্বেতসারের তাপোৎপাদক ক্ষমতার তুলনা করা যায় তাহা হইলে আমরা দেখিতে পাই যে, দুয়ের অনুপাত ৯.৩ : ৪.১ কিন্তু শ্বেতসার জাতীয় পদার্থের প্রটিড রক্ষা করিবার ক্ষমতা অত্যন্তু অধিক । সকাই ( Succi ) কেবলমাত্র ৫.৬ গ্রাম প্রটিড, ৯০৮ গ্রাম শ্বেতসার—যাহার তাপোৎপাদক ক্ষমতা ৩৭৪৫ কালরি—ভক্ষণ করিয়া প্রাটডের ব্যয় অনেক কমাইয়াছিলেন ; কিন্তু তিনি যদি উপৰাসী থাকিতেন তাহা হইলে কেবল মাত্র ৭০ গ্রাম প্রটিড শরীরে ব্যয় হইত। ইহা হইতে বেশ বুঝা যায় যে, নাইট্রোজেনের সমত রক্ষা করিতে হইলে শরীরে অনেক কম নাইটে জেন আবখক হয়। কিন্তু চৰ্ব্বি ও শ্বেতসার জনিত খাদ্য দ্রব্য নিশ্চয়ই বর্তমান থাকা চাই। দেখা গিয়াছে, যদি কোন ব্যক্তির দৈনিক খাদ্য হইতে ১১২ গ্রাম শ্বেতসার কমান যায় অর্থাৎ যদি ১৯৫৫ কালরি হইতে ১৪৯৩ কালরিতে কমান যায়— তখন নাইট্রোঞ্জেনের বহির্গমন পুনরায় বুদ্ধি করে। এ ক্ষেত্রে পুৰ্ব্বে বহির্গমনের সংখ্যা ১৪, ৯ ছিল ; শ্বেতসার কমার পরে ১৮, ৪৫ হয় । যাহা হউক ইহা ধ্রুব সত্য যে, বেশী মাত্রায় নাইট্রোজেন সংক্রান্ত খাদ্য খাইলে শরীরে বেশী মাত্রায় মাংসের সংস্থান হয় না । শরীরে প্রটিডের সংস্থান কেবলমাত্র নিম্নলিখিত অবস্থায় হইতে পারে যথা :– (ক) শৈশবাবস্থায় যখন শরীরে নূতন কোষ সকল উৎপন্ন হয় । (খ ) যুব বয়সে শরীরের বদ্ধনের সময় অতীত হইয়া যাইলেও, যখন পেশীর অতিরিক্ত ক্রিয়া হেতু পেশী তন্তু সকলের ৰিবৃদ্ধি ट्ध्र | (গ) যে সব ক্ষেত্রে স্বল্পাহার হেতু বা ব্যাধি জনিত শরীরের পেশীসকলের কৃশতা জন্মায় । পেশীক্রিয়া সম্বন্ধে চিটেনডেনের মত ৪—বিখ্যাত লিবিগের সময় হইতে শারীরতত্ত্ববিদগণের ধারণা ছিল যে, এটিড জাতীয় খাদ্য পৈশিক শক্তির একমাত্র উৎ পত্তি স্থান। এবং ইহার সহজ পাচ্য ও স্বল্পায়াসে পোষণীয় বলিয়া শারীরিক তত্ত্ব গঠনে বিশেষ উপকারী । osa s fotofatš ( Loves and Gilbert) নামে দুইজন বিখ্যাত ইংরাজ শারীর তত্ত্ববিৎ পরীক্ষা দ্বারা স্থির করিয়াছেন যে, পশুর যখন সমভাবে শারীরিক ব্যায়াম করিতে থাকে, তখন নাইট্রোজেনের ব্যয় আয়ের সন্ধিত সমভাৰে চলিতে থাকে ।
