وا\o 8 মজাগত করিতে পারি, তাছাই ৰিবেচ্য ७ष९ जांभांद्र भ८ङ डांशंद्र ७कभांख खेत्रांब्रहे *ৰ্যায়াম” । তাই এখন আমরা ব্যায়ামের ৰিষয় আলোচনা করিৰ । 馨 (খ )। ব্যায়াম—প্রতিরোধক अंखि जबल ब्रांषिवांद्र छछ स्रशंसां ठांशंद्र अंख्न्द्रि बूकि कब्रिबांब्र छना श्रांशन्न ব্যতীত ব্যায়ামই যে, অবশ্যম্ভাৰী রূপে প্রয়োজনীয়, তাহা আমার বিশ্বাস। শরীরের কোষ ● विषांनडरु गमूह बाांछांभ अखां८व नभख নিঃসরিক পদার্থ নিঃসরণ করিতে অসমর্থ হওয়ায় আহার গ্রহণ করিতে সক্ষম হয় না । শরীরের নিঃসারক পদার্থ যদি নিঃসরণ ন হইতে পারে তৰে শরীরে ব্যারাম যে অবশুই প্রবেশ করিৰে, তাহার আর সন্দেহ নাই । এই নিঃসরিক পদার্থের নিঃসরণ অভাবে যে কত প্রকার ব্যারামে আমরা ভোগী,তাহা চিকিৎসক মাত্রেই জানেন । এই বিষয় অধিক লিখা নিম্প্রয়োজন । নিয়মিত ও পরিমিত ব্যায়াম স্বধু এই নিঃসরিক পদার্থের নিঃসরণ করিতে সমর্থ। সেণ্ডোর ব্যায়ামের স্থায় ৰ্যায়ামে যে শরীরের সৰ্ব্ব অঙ্গের এবং যন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা হয় এবং তাহীদের উৎকর্ষ সাধন করে, তাহা কাহাকেও বলিয়া দিতে इहेष्व नां । बांशंब्रां ७क डांबूक डांशंद्र সহজেই বুঝিতে পারিবেন যে, ৰায়াম শরীর রক্ষার্থে কি প্রকার উপকারী ও দরকারী। बन cष <यंकांब्र छर्ष*ण, ८कांन कांख मां कब्रिग्नां থাকিতে পারে না, শরীরও যাহা হইতে এই भन ऍड९-ब्र झऐब्रां८छ्, cयऎ <थकांद्र कांéी मां कब्रिब्रां पंiकि८ड *ां८ब्र न । ७हे कांर्षी कुहे ५ अकब्र । cकोटबच्न कोर्थी ७व९ ग¥ श्रृंोर्ब्रव्र ভিষক-দৰ্পণ । ’ جههد ,arrra ] কাৰ্য । যেমন মনকে চালনা করিতে হয়, শরীরকেও সেইরূপ চালাইতে হয় । মনের দ্যায় শরীরকে চালাইতে পারে, এরূপ লোক অতি ৰিরল। তবু তৎ উদ্দেণ্ডে কাৰ্য্য করা সৰ্ব্বতোভাৰে কৰ্ত্তব্য । ডিসপেপসিয়া, যক্ষ্মা ইত্যাদি ব্যারামে ব্যায়াম যে কি প্রকার সুফল দান করিতেছে, তাহা চিকিৎসক মাত্রেই জানেন। আমার নিজের ডিসপেপ্ সিয়া ব্যারামে আমি দেখিয়াছি যে, ব্যায়ামে অতি আশ্চর্য্য স্বফল দান করে । তিন মাস রীতিমত অাদ ঘণ্টা করিয়া দুই বেলা সেণ্ডোর ৰায়াম করিয়া আমি ডিসপেপসিয়া ব্যারাম হইতে রক্ষা পাইয়াছিলাম। ব্যায়াম সাধন করিয়া রোগী আরোগ্য লাভ করিয়াছে, এই রূপ অনেক রোগীর বিষয়ই লিখা যায় কিন্তু ইহা লিখিয়া প্রবন্ধের আয়তন বৃদ্ধি করা দরকার বোধ করি না । আমার বিশ্বাস, এই ব্যায়ামের অভাৰেই আমরা এত সহজে মেলেরিয়া ७ श्रछांश ज९जांभक दjांब्रां८भ ८डांशौ ७ श्रृंदब्र মৃত্যুমুখে পতিত হই। আমাদের দেশে এক প্রবাদ আছে যে, করালের স্তায় ব্যারাম যখন বলৰাম লোককে আক্রমণ করে, প্রায় রোগীই তখন মৃত্যুমুখে পতিত হয়। এই প্রবাদ আংশিক সত্য । বলবান ব্যক্তিকে কোন রোগ জীবাণুজনিত ব্যারামে আক্রমণ করাই প্রথমতঃ দুরূহ ; কেননা, তাহাদের প্রতিরোধক শক্তির আধিক্য বশতঃ দুৰ্ব্বল ব্যক্তি যে পরিমাণ রোগ বিষে আক্রান্ত হইলে শরীরে ব্যায়াম উৎপন্ন হইতে পারে, ঠিক সেই পরিমাণ Cब्रांशं विष बलबांन cशां८कब्र श्रृंद्रौ८ब्र ८८वनं कब्रिप्ण उांशंद्र किडूहे क्रठि করিতে পারে না। যখনই কোন বলবান
