পাতা:ভেজাল - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর ব্যথা সামলে নিচ্ছিল। ক্রুদ্ধ আন্তর্নিাদের মতো উদ্ভট সুরে সে জবাব দিলে, “মারলি! গুরুজনকে মারলি । সর্বনাশ হবে তোর, ঘরে তোর মড়ক লাগবে। তখন যদি পায়ে ধরে এসে কঁাদিস, মাথা কপাল কুটিস চিকিচ্ছের জন্তে-তুই মরবি, মা ছেতলার কিরূপা হয়ে একুশ দিন ভুগে মরবি।” এতক্ষণে সকলে এসে ঘিরে দাড়িয়েছে। পুবে সদ্যোদিত স্নান নিম্প্রভ চাদের আবছা আলোয় দণ্ডধারীকে রাস্তায় পড়ে তীক্ষু চড়া কান্নার সুরে অভিশাপ দিতে শুনে দুচারজনে শিউরে উঠল। এ বছর চারিদিকে বেশ ভালো করেই বসন্ত রোগের আবির্ভাব ঘটেছিল, এখন একটু নরম পড়েছে। দণ্ডধারীর অভিশাপ হয়তো ফলেই যাবে! গায়ের এক প্রান্তে একটু তফাতে ফচকের মাসী এই রোগে সেদিন চিতায় BDuDDYDBBD DBBD BDDDBBB BDD BB DBDBD BDDB DB DDD হয়ে ঝুলতে ঝুলতে গিয়ে উঠেছে চিতায় । শ্ৰীমন্ত সহায় কত ছোয়াছুয়ি করেছিল ফচকের মাসীকে ! তার অবশ্যম্ভাবী ফলটা গুরুজনের অভি= শাপের তাগিদে দু-চার দিনের মধ্যেই নিৰ্থাৎ ফলে যাবে নিশ্চয়। শ্ৰীমন্তসহায় এগিয়ে এসে বলল, “বড় লেগেছে নাকি মামা ? ওঠ, दांgि बॉ७ ।' ধীরে ধীরে দণ্ডধারীকে ধরে তুলে সে দাড় করিয়ে দিল। এ কাজটা এতক্ষণ অন্য কারুর করাই উচিত ছিল বটে, কিন্তু উচিত কাজ কি সব সময় করতে পারে মানুষে ? শ্ৰীমন্ত সহায় রাগ করতে পারে এ ভয়তো ছিলই, তাছাড়া একটু শুধু অপেক্ষা করছিল সকলে, তারপর কি ঘটে দেখবার জন্য । মামাকে যে ঘাড় ধরে রাস্তায় আছড়ে ফেলতে পারে, অভিশাপ শুনে তার পক্ষে তেড়ে এসে আরও দু' চার ঘা বসিয়ে দেওয়া दिद्धि केि । শ্ৰীমন্তসাহায়ের নতুন ধরনের কথা ও ব্যবহারে দণ্ডধারীও একটু ভড়কে R