পণ্ডিতগণের সহিত বিচার। S\9y অর্থোয়ং ব্ৰহ্মসুত্ৰোণাং ভারতার্থ বিনির্ণয়ঃ। গায়ত্রীভাষ্যরূপোহসৌ বেদাৰ্থপরিবৃংহিতঃ। পুরাণানাং সাররূপঃ সাক্ষাদ্ভগবতোদিতঃ।। দ্বাদশস্কন্ধযুক্তোহয়ং শতাবিচ্ছেদসংযুতঃ। গ্রন্থোহষ্টাদশসাহস্ৰঃ শ্ৰীমদ্ভগবতাভিধঃ ॥ BBB gBuDBDB BDDBYSDD DDD DBB MKTuiBB DDLD এইজন্য চেষ্টা করেন যে, তাহা হইলে শ্ৰীভাগবতবর্ণিত কৃষ্ণলীলাদি বৈষ্ণবের বিশ্বসনীয় যাবতীয় বিষয়. বেদান্তনুযায়ী বলিয়া সিদ্ধান্ত হয়। গোস্বামীর একথার উত্তরে রামমোহন রায় এমন কথা বলেন নাই যে, ভাগবত পুরাণ নহে। অনেক পণ্ডিত, বৈষ্ণবভাগবতকে পুরাণ বলিয়া স্বীকার করেন না । কেহ কেহ বোপদেব-কৃতও বলেন। রাজা শ্ৰীমদ্ভাগবতকে সেরূপে উড়াইয়া দেন নাই ; পুরাণ বলিয়া স্বীকার করিয়া লইয়াছেন। তাহার পক্ষে ইহা সামান্য উদারতা নহে। কিন্তু ভাগবত যে, বেদান্তসূত্রের ভাষ্য, ইহা সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করিয়াছেন। তিনি এ বিষয়ে শাস্ত্রীয় প্রমাণ সহকারে অনেকগুলি যুক্তি প্ৰদৰ্শন করিয়াছেন। আমরা তঁহার যুক্তিগুলির সারমৰ্ম্ম ব্যক্ত করিতে চেষ্টা করিতেছি। প্রথমতঃ, গরুড় পুরাণের বচন এবং ঐ রূপ অন্যান্য বচন সম্বন্ধে DDDDDB DS DD KBuDu DBBDB DBDBBBB D DBDDSKBD BDK श्रेष्ऊ श्रांद्र ना । দ্বিতীয়তঃ, ভাগবতের টীকাকার শ্ৰীধর স্বামী, ভাগবতকে পুরাণ বলিয়া লোকের বিশ্বাস উৎপাদনা করিয়াছেন। ভাগবতকে পুরাণ বলিয়া প্রতিপন্ন করিবার জন্য, গরুড় পুরাণের এরূপ স্পষ্ট বচন থাকিতে, তিনি ইহা অপেক্ষা অস্পষ্ট বচন সকল সংগ্ৰহ করিলেন কেন ? ইহাতে বােধ ইতেছে, গরুত্ব পুরাণের বচন প্রক্ষিপ্ত মাত্র।
