পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

do মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের জীবনচরিত। সৰ্ব্বত্র ব্ৰহ্মজ্ঞান হইলে ভেদজ্ঞান ও ভদ্রাভদ্রের জ্ঞান কেমন করিয়া DDDDDS BDDD DBD BD BDBSBBDBD DBDD BDBBBD BDDO পূৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব ব্ৰহ্মজ্ঞানীর ন্যায় চক্ষু কৰ্ণ হস্তাদির কৰ্ম্ম, চক্ষু, কৰ্ণ, হস্তাদির দ্বারা অবশ্যই করিতে হইবে। পুত্রের সহিত পিতার কৰ্ম্ম এবং পিতার সহিত পুত্রের ধৰ্ম্ম আচরণ করিতে হইবে ; যেহেতু এই সকল নিয়মের কৰ্ত্ত ব্ৰহ্ম। শাস্ত্রে সাকার উপাসনার ব্যবস্থা আছে; অতএব সাকার উপাসনা কৰ্ত্তব্য কি না ? চতুর্থত: ;-সাকারবাদীরা বলেন যে, পুরাণে এবং তন্মাদিতে নানাবিধ সাকার উপাসনার ব্যবস্থা আছে। অতএব সাকাব্য উপাসনা কৰ্ত্তব্য। এই কথার উত্তরে রামমোহন রায় বলিতেছেন ;-পুরাণ এবং তন্ত্রাদিতে যেমন সাকার উপাসনার বিধি আছে, সেইরূপ জ্ঞানপ্রকারণে ঐ সকল শাস্ত্ৰেই লিখিত আছে যে, উহা ব্ৰহ্মেব রূপকল্পনা মাত্র। মনেব দ্বারা যে প্ৰকাৰ রূপ কল্পিত হইয়া উপান্ত হয়, মন অন্য বিষয়ে নিযুক্ত হইলে, সেইপ্ৰকাৰ রূপ ধ্বংস হইয়া যায়। হস্তের দ্বারা যে প্রকার রূপ নিৰ্ম্মিত হয়, হস্তাদির | দ্বারাই তাঙ্গা কালে নষ্ট হয়। অতএব নানারূপবিশিষ্ট বস্তু সকল নশ্বব। কেবল ব্ৰহ্মই জ্ঞেয় ও উপাস্ত হয়েন। পুরাণ ও তন্ত্রশাস্ত্রের সাকােব বর্ণন, কেবল দুৰ্বলাধিকারীর মনোরঞ্জনেব নিমিত্ত । পুরাণ ও তন্ত্রাদি শাস্ত্ৰে সাকার বর্ণনা করিয়া, পরে, উহার মীমাংসা করিয়াছেন যে, উহা অজ্ঞানী भन्म:धgन्मठू अनुy । রাজা রামমোহন রায় আরও বলিতেছেন যে, র্যাহারা বেদান্ত প্রতিপাদ্য পরমাত্মার উপাসনা না করিয়া, পৃথক পৃথক মূৰ্ত্তি কল্পনা কবিয়া উপাসনা করেন, তাহাদিগকে জিজ্ঞাসা করা কীৰ্ত্তব্য যে, ঐ সকল বস্তুকে সাক্ষাৎ