পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত। ১৫ হৈকে দর্শন দিয়া বর প্রদান করিয়া পশ্চাৎ মজুমদারের বাটীতে যাইব । এই চিন্তা করিয়া পরম মুন্দরী এক কন্যা হইলেন, কুক্ষিদেশে একটি র্যাপী লইয়া নদীর নিকটে যাইয়। কহিলেন, ঈশ্বরী পাটনি ? আমাকে পর করিয়া দাও, ঈশ্বরী পাটনী কহিল, ཨ་E་རྩྭ་ས་ কে ? আগ্নে আমাকে পরিচয় দাও পশ্চাৎ পার করিব। ইহা শুনিয়া হস্য করিয়। কহিলেন, ঈশ্বরী আমি ভবানন্দ মজুমদারের কন্যl; শ্বশুরালয়ে গিয়াছিলাম সেখানে বিবাদের জ্বালাতে তিষ্ঠিতে পারিলাম না, এখন পিত্রালয়ে যাইস্তেছি । ইহা শুনিয়া ঈশ্বরী পাটনী কহিল, মা ! তুমি মজুমদার মহাশয়ের কন্য। নও, তাহার কন্য। হইলে এ বেশে একাকিনী কেন যাইবে, কিন্তু অনর অন্তঃকরণে উদয় হইতেছে তুমি লক্ষ্মী, মজুদারকে কৃতাৰ্থ করিতে গমন করিতেছ, আমি অতি দুঃখিনী, আমাকে আত্ম পরিচয় দিউন, তাহাতে লক্ষ্মী হাস্য করিলেন ; ঈশ্বরী পাটনী পরমহিলাদে শীঘু নৌকা আনিয় কহিল, মা ! নৌকায় বৈস, লক্ষ্মী নৌকায় বসিয়া দুইখানি পদ জলে রাখিলেন, ঈশ্বরী কহিল, মা গে। জলে নানা হিংস্র জন্তু আছে, কি জানি পাছে পদ দংশন করে প। দুখানি ভুলিয়। বৈস। তাহাতে লক্ষ্মী কহিলেন পদ কোথায় রাখিব , ঈশ্বরী পাটনী কহিল, প৷ দুখানি জলসেচনীর উপর রাখ। ছদ্মবেশিনী কন্য