পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৪ মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রয়ায়ের জীবন চরিত। এক জন দিব্য পুরুষ আসিয়৷ জাগ্রত করিয়া অমাকে-কহিলেন যে আমি তোমার পুত্ৰ হইব, আম৷ হইতে তোমর। সুখী হইবে, এবং আমকে প্রসব করিলে সকল লোক ভোমাকে সুবর্ণ গস্ত্র। কহিবেক । আমি কহিলাম আপনি কে ? ত - হাতে তিনি কহিলেন তোমরা যাহার অর্থন। করিয়াছিলে, আমি তাহার অনুগৃহীত, তোমার পুত্র হইত্তে আমাকে আদেশ হইয়ছে। ইহা বলিয়। অতি ক্ষুদ্র মূৰ্ত্তি ধারণ করিয়। আমার যুখ মধ্যে প্রবেশ করিলেন । রাজা রঘুরাম রায় স্বপ্নের ব্লভ্ৰান্ত শ্রবণ করিয়। মহানন্দার্ণবে মগ্ন হইয়। রাণীকে কহিলেন, তোমার পরম মুন্দর পুত্ৰ হইবেক, অদ্য তোমারগৰ্বাথান হইল, এ কথ। অন্যকে কহিও ন। কিম্বদন্তী দ্বার। রাণীর গৰ্ব বর্তি। প্রচার হষ্টল পাত্র মিত্র ও আত্মীয় বর্গ সমূহ অনিন্দিত হইল। দিন দিন সকলেরই উৎসাহ হইতে লাগিল । সময় ক্রমে রাণীর প্রসব বেদন উপস্থিত হইল । রাজা এই সম্বাদ শুনিয়া জ্যোতিৰ্ব্বিদ পণ্ডিত গণকে লইয়া অন্তঃপুরের নিকট বসিলেন। যাবতীয় প্রধান প্রধান ভূত্যের। সৰ্ব্বদ। সাবধানে আছে, যখন যহকে যে আজ্ঞা হইবেক তৎক্ষণাৎ সে ভহি করিৰেক । ইভিমধ্যে শুভক্ষণে শুভ লগ্নে রাণীর অপূৰ্ব্ব এক পুত্র হইল পুত্রের রূপে পুরী চন্দ্রালোকের ন্যায় আলোকময় হইল, রাজপুরে জয় জয়