পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৪ মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত। করিয়৷ দিল। সকলেই সেই স্থানে বাস করিস্তে লাগিল পরে রাজ। অজ্ঞা করিলেন, আমি এই স্থানে পুরী নিৰ্ম্মাণ করিব ; পত্রিকে শীঘ্র আনয়ন কর। রাজস্থানুসারে দূত গিয়া পাত্রকে আনিল । পাত্রকে দেখিয় মহারাজ কুমঃচন্দ্র রয় কহিলেন তুমি এই স্থানে এক অপূৰ্ব্ব পুরী নিৰ্ম্মাণ কর, কোন রূপে কেহ নিন্দ না করে । পত্র নিবেদন করিল, মহারাজ রাজধানীতে গমন করুন, অমি পুরী নিৰ্ম্মাণ করাই, পশ্চাৎ প্রস্তুত হইলেই আসিয়। দেখিবেন । পাত্রের বাক্যে রাজ রাজধানীতে গমন করিলেন, পাত্র সেই স্থানে থাকিয়। পুরী নিমৰ্মাণ করাইতে প্রবৃত্ত হইলেন । ঢারি দিকে যে নদী আছে, সেই গড় হইল ; দক্ষিণদিগের নদী বন্ধন করিয়া প্রধান পথ এবং সৈন্যের বাদোপযুক্ত স্থান করিলেন ; হঠাৎ পূরমধ্যে শক্র প্রবেশ করিতে ন পারে, এজন্য বড় বড় কামান দুইপাশ্বের্ণ রাখিলেন। অপূৰ্ব্ব অট্টালিকা ; বাদ্যাগার, ঘড়ি ও ঘন্ট। স্থান চতুর্দিকে প্রবেশ পথ ; মধ্যে সওদাগর দিগের বাসস্থান এবং হাট ও নানাজাতীয় দ্রব্যের ক্রয় বিক্রয় স্থান তন্মধ্যে বিস্তারিত পথ, কিঞ্চিদ,রে এক অট্টালিক। তন্মধ্যে নানা জাতীয় যন্ত্র লইয়। যন্ত্রীর। যন্ত্রালাপ করিবেক তাহার গৃহ প্রস্তুত করিলেন । পরে রাজবাটী, প্রথম এক চতুঃসীম। ক্ষিণদ্ধারি এক অট্টালিক ভাহীতে রাজকীয় ব্যাপার