পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৪ মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত । দিল । সাহেব পত্র পাঠ করিয়া পুনরায় উত্তর লিখিলেন, তাহর বিবরণ এই । অীপন মঙ্গল ও শিক্টাচারের পর লিখিলেন, নবাব ভাই জীউ সাহেবের পত্র পাইয় সকল সম্বাদ জ্ঞাত হইলাম, রাজা রাজবল্লভ ও কৃষ্ণদাসকে সমপর্ণ কারণ পুনঃ পুনঃ লিখিতেছেন, আর বলিয়ছেন, যে রাজ জ্ঞা লঙ্ঘন করিলে পাপ হয়, অতএব তাহ পালন করা সৰ্ব্বতোভাবে কৰ্ত্তব্য ; কিন্তু সৰ্ব্বশাস্ত্র ব্যবস্ত দিতেছে যে, শরণাগত জনকে প্রাণপণ করিয় রক্ষা করবে, কাদ{চ তাহাকে ত্যাগ করিবে না । আর দেশ ধিকারী ব্যতিরেকে অন্য কেহ প্রাণ দণ্ড করিতে পারে না, সমকক্ষ ব্যক্তির সহিত বিবাদে প্রণের শঙ্ক ; কিন্তু শ - রণগতের কারণ সে শঙ্কা করবে না, তাহার ভূরি ভূরি প্রমাণ শাস্ত্রে আছে। হীনবলের সহিত শরণাগতের কারণ বিবাদ হইলে প্রাণ নাশের কারণ কি ? অতএব যেখানে প্রাণপ্রণ বলিয়। শাস্ত্রেও লিখিত হইয়ছে, মেথনে শরণাগস্তের জন্য যদি দেশাধিকারির সহিত বিবাদ হয়, ত - হাও স্বীকার করবে, ইহাই শাস্ত্রকারদিগের অভিপ্রায় ; ত;হাতে যদ্যপি প্রাণ যায়, তাহা ও স্বীকার করিয়৷ ধৰ্ম্ম এবং শাস্ত্রের নিয়ম রক্ষা করিবে । আপনকার নিকট বিবিধ শাস্ত্র বিশারদ নীতি ৰিজ্ঞ পণ্ডিত আছেন, র্তাহাদিগকে জিজ্ঞাস ক