পাতা:মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত.pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্ররায়ের জীবন চরিত। ৬৯ পনি কিঞ্চিৎকালের জন্য স্থির থাকিবেন। আর লিথিয়াছেন আমাদিগের বাণিজ্য অধিক হইতেছে অতএব রাজকর অধিক লাগিবেক ; কিন্তু আমাদিগের বাণিজ্য এদেশে অনেক কালাবধি আছে । হস্তিনাপুরের সম্রাট যে নিয়ম করিয়৷ দিয়াছিলেন, তৎপরে কত কত সুব গিয়ছে, অদ্যাপি সেই নিয়মই অবাধে প্রচলিত হইয়। অসিতেছে ; কখন অধিক দিই নাই, এখনও অধিক দিব না আপনি বিবেচক ; বিবেচনা করিয়া যে সৎপরামর্শ হয় তাহাই করবেন । বড় সাহেব এই মত পত্র লিথিয় নবাব সাহেবের নিকট পাঠাইলেন। নবাব সাহেব পত্র পাঠ মাত্র অত্যন্ত ক্ৰোধাসত্ত্ব হইয় পাত্রকে অজ্ঞ করিলেন, কলিকাতার কুঠীর সাহেব বুঝি আমার বাক্য শুনিলেন না ; অতএব অার এক পত্র লেখ যদি বাক্য পালন করেন তবে ভালই; নতুবা আমি কলিকাত লঠ করিয়া ভঁহাদিগকে দেশ ইইতে বহিস্কৃত করিয়া দিব। পাত্র নিবেদন করিলেন আপনি দেশাধিকারী, যাহা ইচ্ছ। তাহাই করিতে পারেন, কিন্তু শাস্ত্রমত বিচার করিলে ভাল হয়, তাহীতে নবাব কহিলেন, অামার আঞ্জ। লঙ্ঘন করিলে আমি শাস্ত্র বিচার করি না, རྩྭ་ལོ་ শীঘ্র পত্রের উত্তর লিথিয়| আন ; মহারাজ মহেন্দ্র নীরব হইয়া পত্র লেখাইলেন তদ্যথা ।