ء ( والا ) রাখিয়া, সকুলগুলিকে যেন একটা সুত্রে বাধিয়া কাৰ্য্য চালামতেছে। মাধ্যাকর্ষণী শক্তি যেমন কোন একটী গ্রহজাত নহে, কার্য্যসাধক বিবেকবুদ্ধিজ্ঞানও সেইমত মনের কোন একটা বৃত্তি হইতে উৎপন্ন নহে, সেট মনের সমস্ত বৃত্তির একত্র সংমিলনজাত ক্রিয়া সাধক। সেই কাৰ্য্যসাধক বিবেকবুদ্ধিজ্ঞান অনুদিনই আমাদিগকে স্মৰণ কবিয়া দিতেছে, যে श्राभद्र ८क ? आभज्ञा ८काथाग्न श्रानिया झैंाउाहेब्राष्ट्रि ? आमाদিগের কি কি কাজ করিবার শক্তি আছে ? আমাদিগের স্বত্ব . কি ? আমাদিগের দায়ীত্ব কি ? এবং আমাদিগের কর্তব্য কৰ্ম্ম কি ? সেই কাৰ্য্যসাধক বিবেকবুদ্ধিজ্ঞানই মনুষ্যজাতিব শ্রেষ্ঠতা প্রাপ্তির একমাত্র মূল । সেই কাৰ্য্যসখিক বিবেকবুদ্ধিজ্ঞান মনুষ্য ব্যতীত অন্য কোন জীব জস্তুর নাই। নাই বলিয়াই তাহার। পশ্চাতে পডিয়া আছে । আমরা যেমন কাৰ্য্যসাধক বিবেকবুদ্ধিজ্ঞান পাইয়াছি, সেইমত সেই সঙ্গে সঙ্গে কতকগুলি গুরুতব দায়ীত্বভাব আমাদিগের স্বন্ধে অর্পিত হইয়াছে। কতকগুলি সাধারণ দায়ীত্ব জীবজন্তু মাত্রেরই আছে, কিন্তু মনুষ্যজাতির পক্ষে সেই সাধারণ দায়ীত্ব ব্যতীত আরও অনেকগুলি এরূপ দায়ীত্ব আছে, ৰাহ অন্ত জীবজন্তুব নাই। সেই দায়ীত্বগুলি । পালন কবই মনুষ্য মাত্রেরই অবশ্য, কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম । আমরা এজগতে মানবমানবী ব্যতীত দানবদানবী, দেবদেবীব কথা শুনিক্তে~পাই। কিন্তু আমি বলি যে, দানবদানবীর জন্য
