বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:মানবজাতির স্বত্ব এবং দায়ীত্ব ও বাঙ্গালীজাতির সেই দায়ীত্ব পালন.pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( & ) জুনু প্রাণিত হইতেছে,সেই হাসিবাশির মধ্যে তিনি সেই মহান মহেশের হালিমাখা মুখখানি দেখিতেছেন, কিন্তু বিজ্ঞান:িदान् ? বিজ্ঞানবিদ দেতৈাছালি হাসিয়া, বলিতেছেন, *এত হাসিব ছড়াছড়ি কিসেব ? চাদত একটা গ্রহমাত্র ; কেবল স্বৰ্য্যেব কিরণ হরণ করিয়া, তাই আবার বর্ষণ করিতেছে, এতে অবাব হাসির কথা কি ? এ আবার আশ্চৰ্য্য কি ? এতে • স্বৰ্গীয় সৌন্দৰ্য্য কি ?’ আমি বলি, এইরূপে দুইশ্রেণী তুই চক্ষে দেখেন বলিয়াই মতভেদ । মানবজাতিব শ্রেষ্ঠতাব কাবণ । দুইশ্রেণীর মধ্যে যতই কেন মতভেদ থাকুক না, মনুষ্যজাতি যে জীবশ্লেষ্ট, সে সম্বন্ধে কাহারও দ্বিমত মাই। একমাত্র কাৰ্য্যসাধক বিবেকবুদ্ধিজ্ঞানসম্পন্ন বলিষাই মানবজাতি এই শ্রেষ্ঠতা অধিকার কবিয়াই ক্ষাস্ত কম নাই, ক্রমশ: শ্রেষ্ঠতার উৎকর্ষ সাধন কৰিতেছে। সেই কাৰ্য্যসাধক বিবেকবুদ্ধিজ্ঞানটা মাধ্যাকর্ষণী শক্তিস্বরূপ । মাধ্যাকর্ষণী শক্তি যেরূপ এই অনন্ত বিশ্বেৰ অনন্ত গ্রহনক্ষত্রকে স্ব স্ব স্থানে অবস্থিত করিয়া অনন্ত বিশ্বেৰ কাৰ্য্য চালাইতেছে, সেই মাধ্যাকুর্ষণী শক্তি যেমন কোন একটমাত্র গ্রহবিশেষ হইতে উৎপন্ন মচে বা কোন একটমাত্র গ্রহেব শক্তিস্বরূপ নহে, সেইমচ কাৰ্য্যসাধক বিবেকবুদ্ধিজ্ঞান আমাদিগের মনবাজ্যের ক্রিয়। সাধন কবিতেছে, মনের সকল বৃত্তিকেই যথাযথ স্থানে রাখিয়া—সকলগুলিকে সকলগুলির অধীনে স্বেচ্ছাপ্রবৃত্তভাবে