পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী.pdf/৫২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भांत्रिंक थइांदऔ যেহেতু বিজ্ঞানের ছাত্র হয়েও আমি দু’চারখানা উপন্যাস লিখেছি সেই হেতু ওটাই হবে উপন্যাস লেখার একটা সর্ত-যেটুকু বলেছি তার এরকম যান্ত্রিক ও হাস্যকর তাৎপৰ্য কারো কারো মনে আসা আশ্চৰ্য নয়। কথাটা এখানেই পরিষ্কার করা দরকার ; সরাসরি বিজ্ঞানের কিছু শিক্ষা পাওয়া নয়, উপন্যান্স লেখার জন্য দরকার খানিকটা বৈজ্ঞানিক বিচারবোধ । বিজ্ঞান-শাস্ত্রের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে কিছুমাত্র পরিচয় না থাকলেও এ বিচাৱবোধ মানুষের আয়ত্ত হতে পারে । সমাজ ও জীবনে বিজ্ঞানের প্রত্যক্ষ প্রভাব ওতোপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। এই প্রভাবের জন্য সাধারণ অশিক্ষিত মানুষের চিন্তাজগতে, তার দৃষ্টিভঙ্গিতে বৈজ্ঞানিকের চিন্তাপদ্ধতির, বৈজ্ঞানিকের দৃষ্টিভঙ্গির ছাপ পড়েছে,-যত কম আর অস্পষ্টই সেটা হোক। বিজ্ঞানচর্চা না করেও এবং সম্পূর্ণরূপে নিজের অজ্ঞাতসারে হলেও, ঔপন্যাসিক খানিকট বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি অর্জন করবেন তাতে বিস্ময়ের কিছুই নেই। প্ৰত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বিজ্ঞান-প্রভাবিত মন উপন্যাস লেখার জন্য অপরিহার্যরূপে প্রয়োজন। পৃথিবীর যে কোন দেশের যে কোন যুগের যে কোন উপন্যাস ধরে বিশ্লেষণ করলে লেখকের এই বৈশিষ্ট্য, বৈজ্ঞানিকের সঙ্গে এই বিশেষ ধরনের মানসিক সমতা খুঁজে পাওয়া যাবে। সাহিত্য ও বিজ্ঞান সম্পর্কহীন নয় । সমাজের মাধ্যমে সে সম্পর্কের সূত্রগুলি পাওয়া যায়। সাহিত্যের তথাকথিত সবচেয়ে অবৈজ্ঞানিক অঙ্গ কবিতার গতিপ্রকৃতি বিজ্ঞানের সমকালীন বিকাশের সাথে কি ভাবে জড়িত তা খুঁজে বার করা কষ্টসাধ্য কাজ, কিন্তু উপন্যাসের সঙ্গে বিজ্ঞানের সম্পর্ক অনেক বেশি স্পষ্ট ও ঘনিষ্ঠ । সাহিত্যের ক্ষেত্রে উপন্যাস হলো সভ্যতার অগ্রগতির ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের প্রত্যক্ষ न | BDBBD DBDBBDBDD D DDS BBB DBDB SDSuuu0 DB S বিজ্ঞানের ক্রমোন্নতি সমাজ জীবন ও মানুষের চেতনায় বিশেষ পরিবর্তন ঘটানোর ফলেই সাহিত্যে উপন্যাসের অঙ্গিক প্রয়োজনীয় এবং আদরণীয় হয় । কাব্য ও নাটকের আঙ্গিকে ভাববাদ অবাধে আত্মপ্ৰকাশ করেছে। কাৰ্য ও কারণকে রাখা গিয়েছে ভাববাদেরই স্তরে, মানে খোজা সম্ভব হয়েছে জীবন ও জগতের । অধ্যাত্মবাদকে টেনে আনা গিয়েছে। যতখানি প্ৰয়োজন । কিন্তু বিজ্ঞান BDBDB BDBD S DEE DD DS S DBDBDBB BBB BBB DD BDB BDD DDS DDBDB cos