'মোহিতের পরিণাম ܘܗܶ পারব না । কোলকাতায় খুব ফিট্ফাট হ’য়ে থাকতে হয়, নইলে ভারি বিপদ ; সে কথা কিন্তু আগেই ব’লে রাখছি। তুই ত আগে আর কখন কোলকাতায় যাসনি, আমি কতবার গিাইছি; তাই আমার কথা শুধরে গেছে, আমি সেখানকার চাল-চলন সব শিখে নিয়েছি ; এত দিন যারা আমায় ঠাট্টা করত, কলকাতাই ব’লত, তারা এখন গিয়ে BBD D BDSBDBDD BBD Du BDBDSDS D LDBD YY অসুবিধা পোয়াতে হচ্ছে।” মোহিতের কথা শুনিয়া সত্যসত্যই আমার স্থদয়ে ভাঙ্গের সঞ্চার হইয়াছিল। একে কখন দেশ ছাড়িয়া বিদেশে যাই নাই, তাহার পর মোহিত যে প্রকার ভয় দেখাইয়াছিল, তাহাতে মনে হইয়াছিল, হয় ত আমাকে কলিকাতা হইতে ফিরিয়াই আসিতে হইবে, সেখানে পড়াশুনা আমার পক্ষে অসম্ভব হইবে। শেষে মনে হইল, আমার মত বাঙ্গাল কি কেহ কলিকাতায় পড়িতে যায় না ? আমি তখন মোহিতকে বলিলাম “ভাই, তোর সঙ্গেই ত যাইব, তুই আমাকে যেমন-যেমন করতে বলবি, আমি তাই করব।” মোহিতকে যে আমি মুরুকৰী ধরিলাম, ইহাতে সে বড়ই আনন্দিত হইল। সে বলিল “তা, তোর কোন ভয় নেই, তোর সব ক্ৰেটী আমি সেরে নেব ।” যথাসময়ে মা ও দিদিকে প্ৰণাম করিয়া, তাহাদেৱ আশীৰ্ব্বাদ গ্ৰহণ করিয়া মোহিতের সহিত কলিকাতায় যাত্ৰা করিলাম। মোহিতের মামা সিটি কলেজে বি-এ পড়িতেন, তিনি ষ্টেশন হইতে আমাদিগকে তাহার মেসে লইয়া গেলেন । তাহার পর বহুবাজার অঞ্চলে আমাদের জন্য একটা মেসের
