ফাগুন, ১৩৩৪ সাল ] আৱব কবি আবুল আতাহিয়া Sby\3 LSLSLALSAALL LLL LMMLLMLALMLMLLMLMLMLMLL LLLSeMLeLLLLL LLLLLLLLeLS eAMLLLLLL LL LLL LLLLLLLALLS LLLL LLLL LSL LLLLL LLLL LL LeSLMSMSALLALAAAAALLLLLLL LALAAeALLLS LLLLLSLLLL SSALS L HSqL MA TS SASALSLALLALSLALLSLLLAA ASAAAA যখন কুম্ভকারের কাজ করিতেন তখন সাহিত্যামোদী বহু যুবক তাহার নিকট যাইত ; তিনি কবিতা আবৃত্তি করিতেন এবং তাহারা ভগ্নমূৎপাত্রে উহা লিখিয়া লইত।” ১২ সুখ্যাতি ও গৌরব পসন্দ করিতেন। বলিয়া তাহার ‘কুণিয়ত হইয়াছিল “আবুল আতাহিয়া” ( ১৩) এই শব্দ দুইটীর অর্থ “গৰ্ব্ব বা উন্মত্ততার জনক” । তঁহার জীবন ও কাব্যে র্তাহার নামের সার্থকতা সম্পূর্ণরূপে প্ৰমাণিত श्शेब्रांप्छ । कांब्र१ ७शे नांभ चांद्राशे ऊिनि मांश्ङि छत्रप्छ অমর হইয়া রহিয়াছেন। তিনি ছিলেন সুশ্ৰী ও গৌরবর্ণ। মাথায় কালো কোকড়ানো চুল। আড়ম্বরপূর্ণ ও মাৰ্জিতরুচি এবং ব্যবহারে অমায়িক । প্ৰসিদ্ধ সমালোচক আছন্মায়ী বলিতেন, “আবুল আতাহিয়ার কাব্য যেন রাজদরবারের প্রাঙ্গণ,-ধুলা মাটি, ফলের বীজ, স্বর্ণ, মনিরত্ন সবই আছে।” ইহাতে র্তাহার বিষয় বৈচিত্র্য ভালরূপে বুঝা যায়। আবুল আতাহিয়া যখন বুঝিতে পারিলেন যে তঁহার কবিত্ব শক্তি আছে, তখন তিনি ইবরাহীম নামক জনৈক মুছোল বাসীর সহিত সে যুগের জ্ঞানকেন্দ্ৰ বাগদাদ যাত্ৰা করিলেন। কিন্তু শীঘ্রই তাহারা পৃথক হইয়া পড়িলেন এবং আবুল আতাহিয়া হিরাতে অবস্থান করিতে লাগিলেন। তাহার সুখ্যাতি বিস্তৃত হইলে খলীফা মেহদী তাহাকে বাগদাদে ডাকিয়া পাঠান। আবুল আতাহিয়া তথায় গিয়া মেহদীর বন্দনা করিয়া পুরস্কার গ্ৰহণ করেন। খলীফা হাদী, রশীদ ও মামুনের সহিতও তিনি পরিচিত ছিলেন, ইহারা সকলেই তাহার কাব্যের গুণগ্ৰাহী ছিলেন। আবুনওয়াস প্ৰভৃতি কয়েকজন সুধীকে আবুল আতাহিয়া সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করায় তাহারা বলিয়াছিলেন যে, “জিন ও ইনসানের মধ্যে তিনি শ্রেষ্ঠ কবি।” মেহদীর দরবারে থাকিয়া আবুল আতাহিয়া কিছুদিন তাহার অনুগ্রহ ও পুরস্কার ভোগ করিতে থাকেন। কিন্তু মেহদীর কৃতদাসী (?) উতবা’র প্ৰেমে পড়িয়া কাব্যে তাহার উল্লেখ করিতে থাকেন । * ইহাতে মেহদী বিশেষ অসন্তুষ্ট হইয়া উহাকে বন্দী করেন। কয়েদখানায় বসিয়া আবুল আতাহিয়া স্বীয় অপরাধ স্বীকার ও মার্জনা ভিক্ষা করিয়া একটি কবিতা লেখেন। ইহাতে খলিফা মেহদীর দয়ার উদ্রেক হয় এবং কবি মুক্তি লাভ করেন । ( ১৫) হারূণের সহিত মিশিতেন বলিয়া আবুল-আতাহিয়ার প্ৰতি হাদী অসন্তুষ্ট ছিলেন। কাজেই তিনি সিংহাসন আরোহণ করিলে কবি কিছুদিন লুকাইয়া থাকেন। খলীফার অনুগ্রহ ভিক্ষা করিয়া একটি কবিতা রচনা করতঃ আবুল আতাহিয়া হাদীর নিকট পঠাইয়া দেন। তিনি কবির প্ৰতি প্ৰসন্ন হইয়া তাহাকে ডাকিয়া পাঠান। হাদীর মৃত্যুকাল পৰ্য্যন্ত আবুল-আতাহিয়া তাহার দরবারে সসম্মানে অবস্থান করেন । আবার হারূনুর-রশীদ যখন সিংহাসন-আরোহণ করেন, আবুল-আতাহিয়া তাহার দরবারে আসিয়া তাহার বন্দনা করেন। হারূনের সহিত র্তাহার খুব ঘনিষ্ঠতা ছিল। এমন কি প্রবাসেও তিনি খলীফার সঙ্গী হইতেন। পুরস্কার এবং উপহারাদি ব্যতীত খলীফা। তাহাকে বার্ষিক পঞ্চাশ হাজার দিবুহাম দিতেন। কিন্তু মাঝে মাঝে দরবারী জীবনের প্রতি তঁহার বিতৃষ্ণা জন্মিয়া যাইত। “বাল্য হইতেই তিনি জীবনকে গাম্ভীৰ্য্য ও বিরাগের সহিত গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। কাজেই দরবারী জীবনের তরলতার প্রতি র্তাহার বিতৃষ্ণা ধরিয়া গিয়াছিল। এমন কি হারূণের সিংহাসনারোহণের পর কাব্য রচনার অহমিকা একেবারে ছেড়েই দিতে চেয়েছিলেন। ( ১৬ ) সমসাময়িকদের মধ্যে কেহ কেহ তাহাকে নাস্তিকতার অপবাদ দিয়েছেন । কিন্তু ইহাতে কবির প্রতি ঘোর অবিচার করা হইয়াছে। নিকলসন সাহেব বলেন, “আবুল আতাহিয়াকে নাস্তি १२ । जो७ब्रां1 इभिक ७१: ১৩ । কিতাবুল আগানী ৩য় থও। ১২৩ পৃ; SSEDt ED BDDDDB DDBD DBBuSKK BBDB DEKYSS iuD DDLD DDDLD DLLDDO t DDGDB ELE সমীচীন সু-সম্পাদক ) LEDLL DDD DBBDBK DBt DBDB DS S BtBDDu BDBSK TttDBu SLKYYSDKK DgiB DDz DDB TE LD BuB gtBtL LLY S LtEK KK KC L Dt EKD BBBD rDBD D DDDLLSLLLLEEYS 30 tri-cv-12
