পাতা:মিত্র-রহস্য - রায় বিহারী মিত্র.pdf/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অশেষটা ও বিশেষটী । 6 বড়। জগতে যত রকম খাদ্য, পোষাক, ধৰ্ম্ম ও রং আছে, সবগুলিকে আমাদের ভিতর পাওয়া যায় ; ফলত আমাদিগের নিজের কিছুই নাই। যদি থাকিত, তাহা হইলে সবে মিলিয়া অবশেষে আমরা একটা জাতি হইতে পারিতাম । বাদাতে নানা রকম জিনিষ পচিয়া চিংড়ি মাছের উৎপত্তি হয়। চিংড়ি মাছ সকল রকম তরকারিতে মিশে এবং খাইতে অতি উৎকৃষ্ট হয়, বিশেষত আমরা অত্যন্ত ভালবাসি-বন্ধু বলিয়া নাকি ? বোধ হয় তাই ! বাঙ্গালীর মাথা অতি উচ্চ, এমন কি অপরে যাহা কিছু দেখাইবে, সে সেটাকে আমনি নকল করিবে। কিন্তু সামাজিক রহস্য শিখিতে হইলে সর্বনাশ উপস্থিত হয় । জগৎ কি ? সমাজ কি ? ধৰ্ম্ম কি ? কে কার, তুমি কার, কারে বল আপন ? “এক ব্যতীত দ্বিতীয় নাই” ইহাই ভ্ৰান্তভাইসকলের বুলি এবং এই বুলি গুলি ঠিক পোষা টায়াপাখীর মুখে “রাধাকৃষ্ণ” বুলির মত। ব্যাঙ্কের পোদারের রোজ অনেক টাকা নাড়ে চাড়ে ; কিন্তু যখন পাঁচটার পর ঘরে গিয়া দেখে গিামী ভারি রেগে চােখ লাল করে, হাত পা ছড়িয়ে বসে আছে, হাত পা ধুইবার জল রাখে নাই, তখন ব্যাঙ্কের পোদার টাকা-নাড়ার গরমে গিল্পীকে ঢের গালি দিয়া বলে-“খেপি ! তোর রাগ হবার কারণ কি ? আজি আমি নগদ পাঁচ লাক টাকা দেখেছি। আমার পাড়ার ভিতর কারোকি পাঁচ লাক টাকা আছে ? ” গিল্পী বলে—“ হাঁ্যারে মুখকু! তুই যা বললি তাই ঠিক, কিন্তু তোর ঘরে আজ চাউল নেই তার কি হবে। রোজতো লাক লাক বই কথা নেই, কিন্তু পািনর টাকার বেশি ত কোন মাসে আনতে দেখি না, তাতে আবার আটটীি খেতে ! তা যা হােক, মুদী তো আর চাউল দিবে না, তার আর-মাসের টাকা বাকি, তই কোথাও LBBS BO B DBS BDBD K DS DDB BB DD DBD DD