bo bro-Nu সামাজিক ধৰ্ম্ম প্ৰণালীর কৰ্ত্ত অবতার হন । ফলত অবতার ব্যতীত गांभांख्रिक श्रभद्र भाठंबा श्७ग्रांत्रेि अनखब । যে দেশে সামাজিক ধৰ্ম্ম নাই বা দেশীয় পোষাক নাই। ষা জাতীয়ভাষা ও রং এক নাই, সে দেশে একতাটি নাই এবং যে দেশে এই একতাটি নাই সে দেশের লোকের ভিতর মানসিক তেজ নাই । মানসিক তেজের অভাব থাকিলে মনের একতাটি হয় না এবং মনের একতাটির অভাবে সামাজিক রহস্যের নিগুঢ় তত্ত্বটিকে গ্ৰহণ করিতে অক্ষম হয়। স্কুলের উপাসক না হইলে মনের একতাটি আইসে না, আর একতাটির অভাব থাকিলে বিষয়ে একাগ্ৰচিত্ত হয় না, আর একাগ্ৰচিত্ততার অভাব ঘটিলে কাৰ্য্যসিদ্ধি হয় না, আর কাৰ্য্যসিদ্ধি না হইলে আনন্দ আইসে না । বাস্তবিক আনন্দ না পাইলে “এক ব্যতীত দ্বিতীয় নাই” এর বা সামাজিক ধন্মের রহস্যটি আদৌ মাথায় আইসে না, যদি আইসে সেটি অমঙ্গলের কারণ ব্যতীত আর কিছুই নয়। স্কুলে যত ভ্ৰষ্ট হয় মানসিক বল তত ক্ষীণ হয়। ইউরোপবাসীরা সকলেই খৃষ্টান, সকলেই এক অবতারের উপদেশ পালন করে । রবিবারকে স্যাবাথ-ডে বলে এবং সেদিন অন্য কাৰ্য্য না করিয়া উপাসনায় নিযুক্ত থাকে। বড় হইতে ছোট পৰ্য্যন্ত এক রকম খাওয়া খায়, এক রকম পোষাকধারী হয় এবং এক রকম রঙে রঙিলা হয় । এই কারণ উহাদিগের ভিতর মানসিক তেজ আছে বলিয়াই উহাদিগের ভিতর চিত্তের একাগ্রতার অভাৰ নাই। বাস্তবিক মনের স্থিরতা হেতু উহারা স্কুলের উপাসক হইবার উপযুক্ত পাত্ৰ। পূর্বে আৰ্য্যাবৰ্ত্তের আৰ্য্যেরা ইউরোপবাসীদিগের মত ছিল বলিয়া উহারা কাৰ্য্যক্ষেত্রে যথেষ্ট দক্ষতা ও সকল বিষয়ে উন্নতি দেখাইয়া বাইতে পারিয়াছে। পূর্বে আর্ঘ্যেরা মাংসাশী ছিল এবং উহাদিগের
