নাগরিক মোহন Էtt সত্যই শ্যামাপদ তাহার পিতাকে চিনিতে পারিয়াছিল। পত্রের অস্বীকৃতিতে করালীচরণ ক্ৰোধে জ্ঞান হারাইয়া কহিল, "বলবি না, শওর ? চাবকে তোর পিঠ ফাটিয়ে দেবো, জানিস ?” শ্যামাপদ চক্ষের নিমেষে দ্বারদেশে উপস্থিত হইয়া কহিল, “থালা আমাল কি খাবা লে ?” ইহার পর শ্যামাপদকে আর সেদিন করালীচরণ দেখিতে পায় নাই । তাহা ৰইলেও তাহার মন হইতে চিঠির কথা এই ভাবিয়া দরে হইয়াছিল যে, পাগল ছেলে কি বলিতে কি বলিয়াছে, তাই বার বার ভয় প্রদর্শনেও তাহা বলিতে সক্ষম হইল না । ইহার পরদিন শ্যামাপদ পিতার চক্ষে ধুলি দিয়া গোপনে নিয়মিত ভ্রমণে বাহির হইয়া পড়িল । সে সমখে ফটক দিয়া বাহির না হইয়া, প্রাসাদের পশ্চাতে বাগানের পাঁচিল টপকাইয়া রাস্তার উপর অবলীলাক্রমে লাফাইয়া পড়িল । এই উপায়েই তাহার নিয়মিত বাহিরে যাতায়াতের পথ ছিল । সে পথে নামিয়া একবার সতক" দটিতে চারিদিকে চাহিয়া লইয়া পোস্টাফিস অভিমুখে গমন করিতে লাগিল। সে দেখিল না, অনতিদর ব্যবধানে থাকিয়া এক ব্যক্তি তাহাকে অনুসরণ করিতেছে । আমহাপট ট্রীটের পোস্টাফিসের নিকট যখন শ্যামাপদ আসিয়া পে’ছিল, অনুসরণকারী দ্রুতগতিতে তাহার সমমনখে আসিয়া কহিল, “এই যে শ্যামাপদ, কোথায় চলেছ ভাই ?” প্রথমে শ্যামাপদ এতটা চমকিত হইয়া উঠিয়াছিল যে, আগন্তুক তাহা দেখিয়া হাসিয়া ফেলিল। শ্যামাপদ একাগ্র-দটিতে আগন্তুকের মুখের দিকে চাহিয়া, গহসা সহজ স্বরে কহিল, “ও,তুমি । এই নাও তোমার চিতি।” এই বলিয়া শ্যামাপদ অতি সাবধানে একখানি পত্র তাহার জামার ভিতর পকেট হইতে বাহির করিয়া অনুসরণকারী অথাৎ মোহনের হাতে তুলিয়া দিল । মোহন পত্ৰখানির ঠিকানায় একবার চক্ষ বলাইয়া লইয়া কহিল, চিঠি যে আমার, তা তুমি কি ক’রে জানলে, শ্যামাপদ ?” & শ্যামাপদ নির দ্বিগ্ন স্বরে কহিল, “বউ বলেতে ।” o So "উ বলেছে ? তোমার বউ কি আমাকে দেখেছে, শ্যামাপ্ত "মোহন সবিসময়ে ـاي* 5 || ు প্রশ্ন করিল -E.
- •.
শ্যামাপদ হাসিয়া কহিল, “তোমাকে দেখেতে, তোমাল কথাও থনেতে, আজ ৰউ হেথেতে । অামাল সঙ্গে কথা কয়েতে ।” মোহন খুশি হইয়া শ্যামাপদর একখানি হাত ধরিয়া কহিল, “কিছর খাবে, "? זון"ן וזוהו শ্যামাপদ খুশি হইয়া কহিল, "খাবো । মাংস খাবো ।” "এবে এস, তোমাকে মাংস খাইয়ে আনি !” এই বলিয়া মোহন অলপ দরে জkপঞ্চমান মোটরে শ্যামাপদকে লইয়া আরোহণ করিল ও প্রাসাদে যাইবার জন্য ו הסfrt זאtaזס 6סה ואיוה) শ॥মাপদ খুশি হইয়া কহিল, “তোমাল গালী ?”
