viss যশোহর-খুলনীয় ইতিহাস খুলনাও এই উৎসৰ সংক্রামিত হয় এবং কক্তজনের রচিত ‘ত্রিনাথের পাঁচালী” आफू। क्र्डयन नमस्त पनामपछअठिबाक्षा अश्रुबर अनेक शंजडिबराप्त পালা রচনা করিতেছেন, তন্মধ্যে মল্লিকপুর নিবাসী অঘোরনাথ ভট্টাচার্ষ্য ও (খুলনা }মাগুরা নিবাসী শ্ৰীযুক্ত মতিলাল ঘোষের নাম উল্লেখযোগ্য। -(১) সারিগীত ও ভাটিয়াল গান-গ্ৰাম্যগানের মধ্যে সারিগীত প্রধান। নদীবকে জলযাত্রায় এই গান গাওয়া হয়। সুতরাং নদীমাতৃক যশোহর-খুলনার উহা একটি বিশেষত্ব। বর্ষাকালে ইহার অধিক প্রচলন ; ধান্তোৎপাদনে হর্ষোৎফুল্ল কৃষক ও মৎস্তন্ত্ৰীৰী মাবিকেরা ইহার প্রধান গাথক। আষাঢ়মাসে রথযাত্রায়, প্রাবণসংক্রাত্তিতে মনসাপূজা, ভাদ্রসংক্রাত্তিতে বিশ করম (ৰিশ্বকৰ্ম্ম ) পূজার এৰং বিজয় দশমীর ভাসানে নৌকার বাইচ দিবার সময় এই গানের অধিক প্রচলন ছিল। "ছিল"ই বলিতে হয়, কারণ কি জানি কি দুর্ভাগ্যের ফলে, দুর্ভিক্ষাদির তাড়নায় নিৰ্ম্মল আনন্দ যেন কৃষকপল্পী হইতে পলায়ন করিয়াছে, এখন আর এ সব উৎসবে তেমন আমোদ প্রমোদ নৃত্যগীত হয় না। নৌকার উপর সারিবদ্ধ ভাবে দাড়াইয়া বা বসিয়া এই গান গীত হয় বলিয়া ইহার নাম “সারি গান"। গুনা যায়, নড়াইলের বিখ্যাত কালীশঙ্কর রায় রাজা সীতারামের ভাগ্য-ধিগ্রহ আনিয়া নাম ভাড়াইয়া vগোবিন্ধ রায় নামে একদা শ্রাবণী পূর্ণিমায় নড়াইলে প্রতিষ্ঠিত করেন ; তংপুত্র স্বনাম খ্যাত রতন বাবু ঐ তিথিতে এক জলযাত্রার বাৎসরিক উৎসব করিতেন, তদুপলক্ষে তাহার চেষ্টায় সারিগানের পাল্লা চলিত। আজকাল নদীবক্ষে তরঙ্গ-ভঙ্গের সঙ্গে স্বর-তরঙ্গ মিলাইয়া মাৰিকের যে সব গীত গার, তাহারই সাধারণ নাম সারিণীত । খুলনার দক্ষিণাংশে অর্থাৎ ভাটি প্রদেশে ঐ জাতীয় গানের স্বল্পকম্পন-সম্বলিত মুরবিশেষকে “ভাটিয়াল" স্বর বলে। ঐ স্বরে এ দেশীয় অনেক নিরক্ষর লোকও ८ड्डिङ् ॰वः खश्वान एषांश्चानिनि ग्रश्रृंौ उiरभङ्ग भiन निघ्न। निश् ि; উহার কত গান শুনিয়াছি, কিন্তু সে সব গান ও রচয়িতার নামের তালিকা সংগ্ৰহ করিতে পারিলে ধন্ত হইতাম। এই সব ভাটিয়াল গানে মাম্বষের মুখে মৰ্ম্মে ধৰ্ম্মভাব প্রবেশ করাইরা দেয়। নিন্তব্ধ সন্ধ্যালোকে গৃহপানে ধাৰিত প্রান্তকাৰ মূৰ্খ নাবিক ৰখন নদীবক্ষে মথহন্তে বৈঠা টানিতে টানিতে উয়াল প্রাণে গাছিতে খাকে –
পাতা:যশোহর-খুল্নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১০০৪
অবয়ব