le/• করিতে পারে নাই, ইছ সাহস করিয়া বলিতে পারি। আমাকে বহু প্রসঙ্গে বহু ব্যক্তি, বহু জাতি ও বর্ণের সমালোচনা করিতে হইয়াছে, তাহ বিৰেক বুদ্ধিতে অকপট, ভাবেই করিয়াছি ; প্রশংসা বা অপ্রশংসা কখনও স্বাৰ্থ বা উদ্বেগুমূলক হয় নাই ; কোন ব্যক্তি বা সম্প্রদায়ের অযৌক্তিক নিন্দ দ্বার গ্রন্থকে কলঙ্কিত করি নাই। গুণীর দোষাংশ যেমন বাদ পড়ে নাই, নিন্দিতের গুণের চিত্ৰও তেমনই উজ্জ্বল করিয়া দেখাইয়াছি। যে বিষয়ের আলোচনায় আমি অপটু বা অসমর্থ, অথবা যেখানে আমার সংগৃহীত উপাদান অপৰ্যাপ্ত, সেখানে আমার অভাব ও অজ্ঞতা সরল ভাবে স্বীকার করিতে কুষ্ঠিত হই নাই। প্রতিভা বা সদগুণ কোন জাতি বা সম্প্রদায়ের একায়ত্ত নহে, তেমনই জথাত চরিত্রও সকল সমাজে থাকিতে পারে ; ব্যক্তি বিশেষের কুচরিত্রের নিন্দ করিলে কোন জাতির উপর কটাক্ষপাত করা হয় না। পীর পয়গম্বর বা দানবীরকে আমি সৰ্ব্বত্রই মুনি-ঋষির মত ভক্তিপুষ্পে পূজা করিয়াছি। প্রথম খণ্ড প্রকাশের পর, দুষ্ট একজন মুসলমান দাতা মনে করিয়াছিলেন, আমি বিদ্বেধবশে “যৰন” ৰলিয়া তাহাঁদের স্বজাতীয় কোন কোন ব্যক্তিকে অখ্যাত করিয়াছি, সে ধারণা ভুল মাত্র। উহাদের দৃষ্ট পদার্থ নীল, কি চশমা নীল, তাহ পরীক্ষার বিষয় । "বন” শব্দ মুসলমান জাতির উদ্ভবের বহু পূর্কের কথা, উন্থ দ্বারা যে প্রাচীন আইওনীয় ( Ionian ) গ্রীকদিগকে বুঝাইত, সে ইতিহাস আমি জানি। লক্ষ্য করিলে দেখিতে পাইবেন, আমি কাহাকেও যবন বলি নাই, হয় অন্তেৰ কথা উদ্ধত বা অন্তের মনোভাব ব্যক্ত করিয়াছি মাত্র। মুসলমানেরা যে ভাবে অন্তকে কাফের বলেন, সেই ভাবে প্রাচীন হিন্দুরা বহু বৈদেশিক জাতিগ্রসঙ্গে যবন বা ম্লেচ্ছ শব্দ ব্যবহার করিতেন ; পাঠান যুগে, মুসলমানদিগের স্বৰলে ধৰ্ম্মপ্রচার বা সংঘর্ষকালে সে ভাব জাগিয়াছিল, পরবর্তী যুগে তাহা ছিল না। দ্বিতীয় খণ্ডে যবন শব্দ কোথায়ও প্রযুক্ত হইয়াছে বলিয়াও মনে পড়ে না। মুসলমান কেন কোন জাতির প্রতি আমার কোন বিদ্বেষ নাই ; যদি সে ভাৰে কোথায়ও কিছু লক্ষ্যের বিষয় হয়, তবে জানিৰেন উহা আমার অজ্ঞাতসারে ভ্রম মাত্র, সে জন্য আমাকে ক্ষমা করিবেন। আমার উপাদান সংগ্রহের তারতম্য থাকিতে পাৰে, কিন্তু আমি সাধ করিয়া বা সাধ্যপক্ষে যশোহর অপেক্ষ খুলনার कर्षl, 8दछ अt*क्र कांब्राइझ कथं श्रमृशं दांफ़ॉल्लेब्रां वस्ति नोहे ; अकूग्नङ c
পাতা:যশোহর-খুল্নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১২
অবয়ব