পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শেষ যুদ্ধ ও পতন ჯუჯ\ტ একদিক হইতে মহারাণীর তরণী বাহির হইয় গেল, অন্যদিক হইতে অনতিবিলম্বে হল্লারবে মোগলের দুর্গাক্রমণ করিল। বিশিষ্ট বীরগণের মধ্যে যাহারা দুই একজন অবশিষ্ট ছিলেন, তাহার সে আক্রমণের জন্ত প্রস্তুত ছিলেন। কিন্তু আর সকলেই ছিলেন প্রাণ বা ধনরত্ন লইয়া পলায়নের জন্য ব্যস্ত। সুতরাং বীরগণের স্বল্প চেষ্টায় কোন ফল হইল না। প্রবাদ আছে, গুপ্তজয় নামক প্রতাপের এক ভাগিনেয় শেষ পর্য্যস্ত দুর্গ রক্ষা করিতে চেষ্টা করিয়াছিলেন । ৫ মোগলের দুর্গ লুণ্ঠন করিয়া তাহার অধিকাংশ ভূমিসাং করিল; যাহ অবশিষ্ট ছিল, পরবর্তী সময়ে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক অবনমনের ফলে তাহা সব ভূগর্ভস্থ হইয়াছে, এইরূপই আমাদের বিশ্বাস। সেনানীবৃন্দের মধ্যে যাঙ্গার শেষ পর্য্যস্ত জীবিত ছিলেন, তাহার ধনরত্ব বা দেববিগ্রহ যে যাঙ্গ সংগ্ৰছ করিতে পাবিয়াছিলেন, তাহ লইয়া যশোহরের শ্মশান-ভূমি পরিত্যাগ করিলেন, এবং তারাজক দেশের নানাস্তানে গিয়া পরগণ দখল করিয়া বাস করিতে লাগিলেন । র্তাহাদের বংশের সঙ্গিত প্রতাপের সম্বন্ধ স্থাপিত করিতে পাবিলে, দেশ যে কেমন করিয়া “প্রতাপময়” হইয়াছিল, তাহ আমরা দেখিতে পারিব । আর প্রতাপ ? তিনি অনেকদিন পর্য্যস্ত শৃঙ্খলাবদ্ধ অবস্থায় জাহাঙ্গণ নগরের কঠোর কারাগারের অঙ্গপুষ্টি করিয়াছিলেন। তিনি মোগলের প্রবলশত্র এবং সে শত্রুর দমন করিতে মোগলকে বহুকাল ধরিয়া বিড়ম্বিত ও ক্ষতিগ্রস্ত হইতে হইয়াছে—এ কথা সত্য। কিন্তু তাই বলিয়া যে বীর একজন প্রধান সেনাপতির অমায়িক ব্যবহারে ও আশ্বাস-বাক্যে প্রলুব্ধ হইয়া সন্ধিব প্রত্যাশায় নিজে ঢাকা পৰ্য্যন্ত আসিয়া নবাবের সমক্ষে আত্মসমর্পণ করিয়াছিলেন, তাহাকে হাতে পাইবামাত্র অবিচারে কারাগারে নিক্ষেপ করা যে ইসলাম খার পক্ষে কোন ক্রমেই সমীচীন হয় নাই, তাহা সকলেষ্ট স্বীকাৰ করিবেন। কিন্তু ইসলাম খায় তখন মারি অরি পারি যে প্রকারে”-নীতির অনুসরণ করিয়া আগ্রা-দরবারে খ্যাতিলাভ করাই একমাত্র উদ্দেশু বাদশাহ জাহাঙ্গীর তখন

  • বিশ্বকোষ ১২শ খণ্ড, ২৭০ পৃঃ যশোহর দুর্গের পতনের পর গুপ্তজর নাকি পাগল অবধূতের মত দেশে দেশে রমণ করিয়া বেড়াইতেন এবং লোকে গুtহার উদাগ প্রাশের भोङ्घ

f DBB BBB BBBD DS DkD DDDDS DDD DDDS DDDDD DS DDD নিরাশ্রয়" ইত্যাদি ছুই একটি .দর উল্লেব এখনও লোকে করিয়া থাকে।