পরিশিষ্ট eశ్రీ দলিল দেখিয়াছি। শান্তিপুরের স্বল্পবদ্ধ - এবং কৃষ্ণনগৰেৰ মাটার পুতুল দেশের মধ্যে অতুলনীয়। ভারতচন্দ্রের কবিতা, রাম প্রসাদের গান ও রসসাগরের সরসভাষা বঙ্গে অসামান্ত প্রসারলাভ করিয়াছে। শিল্প-সাহিত্যে, পণ্ডিতে, স্থাপত্যে এবং এমন কি, কথোপকথনের ভাষার স্বরভঙ্গিতে, নদীয়া এখন পর্য্যম্ভ যশোহর-খুলনা প্রভৃতি জেলার আদর্শ স্থানীয় ইয়াছে। বড়িশার সাৰণ চৌধুরী বংশ—মনসিংহের আক্রমণের পর তাহার অনুগৃহীত তিন মজুমদারের বঙ্গ ভাগ ককি লওয়ার একটা গল্প আছে। এই তিন মজুমদার-ভবানন, জয়ানন্দ ও লক্ষ্মীকান্ত । ভবানন্দ মজুমদারের কথা পূৰ্ব্বে বলিয়াছি ; জয়ানন্দ মজুমদার ছগলী জেলার বঁাশবাড়িয়ার ‘মহাশয়’ উপাধিধারী রাজবংশের আদিপুরুষ, তাহার সহিত আমাদের ইতিহাসের বিশেষ সম্বন্ধ নাই। লক্ষ্মীকান্ত মজুমদার প্রতাপাদিত্যের দেওয়ানী বিভাগের প্রধান কৰ্ম্মচারী ছিলেন, সে পরিচয় পূৰ্ব্বে দিয়াছি (২২১ পৃ: )। ইনি সাবর্ণ গোত্রজ কনোজগত বেদগর্ভের বংশে ১৮শ পুরুষ । হুগলী জেলার উত্তরাংশে গোঘাট গোপালপুরে লক্ষ্মীকাজের পিতা কামদেব গঙ্গোপাধ্যায় (বা ঘটকদিগের ভাষায় ” জীয়ে” গাঙ্গুলী ) বাস করিতেন । একমাত্র পত্নী ভিক্স তাহার সংসারে আর কেষ্ট ছিল না। গাহৰ্ষ্য আশ্রমে থাকিয়াও তিনি সন্ন্যাসীর মত অনাসক্ত ছিলেন এবং সৰ্ব্বদা তীর্থভ্রমণ করিয়া বেড়াইতেন। কথিত আছে, তিনি পত্নী পদ্মাবতীকে সঙ্গে লষ্টয়া ব্রহ্মচারী বেশে বর্তমান কালীঘাটের সন্নিকটে । এক আশ্রম নিৰ্ম্মাণ করিয়া তথায় ইষ্টসাধনায় নিযুক্ত ছিলেন। এমন সময়ে রুগ্ন শয্যায় শায়িত তৎপত্নী পদ্মাৰক্ট তাহাদের একমাত্র সন্তান—এক স্বলক্ষণযুক্ত পুত্র প্রসব করিয়া মৃত্যুমুখে পতিত হন। ব্রহ্মচারী পত্নীর অস্ত্যেষ্টি শিয়া সমাপন করিয়া ভাবিতেছিলেন, তিনি ংসার ছাড়িবার পথ খুজেন, সংসার যে র্তাহাকে ছাড়েন, তিনি এখন কেমন করিয়া এই সন্ত:প্রস্থত সন্তানের লালন পালন করিবেন। এমন সময়ে দেখিলেন, BBBB DDD BD DDBB BBBS AS BBBS BBBD DBB BDD DDDS "नौग्न कोश्नौि,' १४ भूः ? क्षेङ्कांनtड़ cजकांtण ‘शकिtज्जग्न छांत्र' बटिश् |
