চাচড়া রাজবংশ 8ನಿ! সালাহ-উদ্দীনেব সম্পত্তিভূক্ত করিয়া দিলেন। ৯ চাচুড়াসংক্রান্ত প্রাচীন কাগজ পত্র হইতে জানিতে পারি যে, রামগোপালের সম্পত্তির রাজস্ব ও অন্ত দেন অতিরিক্ত হইলে, তিনি “১১৬৪ সালে ( ১৭৫৭ ) নীলকণ্ঠ রায় মহাশয়ের নিকট ৮৭,৯৭২lU০ পণরাজী লইয়া বিক্ৰী কবলা করিয়া দেন । নীলকণ্ঠ রায় উক্ত ৮৭,৯৭২U• পণ ও ১০,০০০ টাকা সেলামি মোট ৯৭৯৭২IJ• দিয়া উক্ত চারি আন হিস্তা দখল করিয়া লন এবং ১১৬৫ সাল অগ্রহায়ণ মাস পর্য্যন্ত ( ১৭৫৭, ডিসেম্বর ) তাহার দখলে ছিল। পরে হুগলীর ছলাউদ্দীন মহম্মদ খা নবাব মীর জাফরআলি খাঁর আমলে উক্ত কিং পং সৈদপুর ওগয়রছ চারি আনা হিস্ত বেওয়ারিশ বলিয়া খেলাপ এজাহার করিয়া সন ১১৬৫ সালের পৌষ মাসে ( ১৭৫৮, জানুয়ারী ) খামখা জবরদস্তি করিয়া দখল করিয়া লয়েন । সেই সময়ে উক্ত চারি অনা বাহির হইয়া যায়।” এই বর্ণনার মধ্যে অবিশ্বাস করিবার বিশেষ কিছু নাই। সময়ের হিসাবও ঠিক আছে। সালাহ-উদ্দীনের এই সম্পত্তির নাম সৈদপুর ষ্টেট এবং উত্তরকালে উহার মালিক হইয়াছিলেন, হাজি মহম্মদ মোহ সীন। তিনি সমস্ত সম্পত্ত্বি কিরূপে ধৰ্ম্মার্থ উংসর্গ করিয়া অক্ষয় কীৰ্ত্তি রাখিয়া গিয়াছেন, তাঙ্গ আমব পরবর্তী পরিচ্ছেদে আলোচনা করিব । - রাজা নীলকণ্ঠের সময়ে ভাস্কর পণ্ডিত নামক দুৰ্দ্দাস্ত সেনানীর অধীন মারহাট্ট বা বৰ্গ সৈন্ত বৰ্দ্ধমান অঞ্চল আক্রমণ করে। উষ্ঠাকেই “বৰ্গীর হাঙ্গামা” বলে। বৰ্গীর উৎপাতে সমগ্র পশ্চিম বঙ্গ উৎসল্প যাইতে বসিয়াছিল। নবাব আলিবর্দী খাঁ প্রথমতঃ তাছাদের কিছুই করিতে পারিতেছিলেন না। তখন ভয়ে পশ্চিম বঙ্গের সমস্ত রাজন্তবর্গ দেশ ছাড়িয়া যে যেখানে পারিলেন, পূৰ্ব্বাঞ্চলে আশ্রয় লইলেন। সে সময়ে রদ্ধমানের রাজা গঙ্গাপারে মূলাজোড়ের কাছে যেখানে গড়কাটা বাড়ী করিয়াছিলেন, তাহারই নিকটবৰ্ত্তী আধুনিক
- “The east India company received from the nowab a grant of certain land near Calcutta and one of the Zemindars when the nawab dispossessed in order to make this grant was named Sala uddin Khan. His man representing that Shamsundar's property had no heirs, requested its bestowal upon himself in requital sor the loss of his former Zemindari, and the Nawab not unwilling to give what was not his own bestowed upon him the four annas share of * Raja's estates," Westland's Jessore, p. 46. Ascoli's Revenue History, p. 19