পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধশোহর-খুলনার ইতিহাস। نام لا বনে প্রবেশ করিতাম। প্রথমতঃ নদী হইতে উভয় নৌকা লইয়া বড় খালে যাইতাম, শেষে যেখানে পাশখালিতে বড় নৌকা যাইত না, সেখানে ছোট ডিঙ্গিতে অগ্রসর হইতাম। যেখানে ছোট ডিঙ্গিও যাইত না, সেখানে তীরে নামিয়া পদব্রজে কর্দমাক্ত ও কণ্টকিত ভয়ঙ্কর বনপথে নিঃশব্দে উদ্দিষ্ট ভগ্নাবশেষের সন্ধানে বহির্গত হইতাম। আমার সঙ্গে থাত, পেনসিল, ম্যাপ, কম্পাস, ঘড়ি, মাপের ফিতা, বাণী (whistle ), ছোট দা এবং একখানি লাঠি থাকিত, আমার একজন সহকারী ফটো তুলিবার জন্ত ক্যামেরা ও তাহার সরঞ্জামাদি লইত এবং অন্ত চারি পাচ জন বন্দুক লইয়া অগ্রপশ্চাতে আমাদের শরীররক্ষী ও পথপ্রদর্শক হইত। সময় সময় কিছু পয়সা দিয়া জনৈক বাওয়ালীকেও সঙ্গে লইবার ব্যবস্থা করা যাইত। বয়সাধিক্যবশতঃ রায়সাহেবের এখন আর এরূপ কর্দমাক্ত ভীষণ পথে আমাদের সঙ্গে ভ্রমণের সামর্থ্য নাই, তিনি উপযুক্ত সন্ধান ও উপদেশ দিয়া আমাদের খাদ্যাদির সুব্যবস্থার ভার লইয়া বড় নৌকাতেই থাকিতেন। আমরা বনের মধ্যে “সরিতাম”—কারণ “যাইতাম” একথা বনের মধ্যে বলা একেবারে নিষিদ্ধ। এই সরিবার ব্যাপার বড় গুরুতর, মানুষের দু'টি চক্ষে কুলায় না। দূরে ও কম্পাসে লক্ষ রাখিয়া অন্ধকারময় জঙ্গলের মধ্যে পথের দিঙনিৰ্ণয় করিতে হয় ; ডাইনে বায়ে কোথায় হ’দে, হেস্তাল বা বলার ঝোপে বড় মিঞা ( ব্যাঘ্ৰ ) ছোঁ পাতিয়া আছেন, তাহা দেখিতে হয়; নিমদিকে চাহিদ, কদমে অৰ্দ্ধমগ্ন শূলোর মধ্যে দেখিয়া দেখিয়া পা ফেলিতে হয় ; কণ্টক-লত কাটা পথ পরিষ্কার করিতে হয় এবং কাদার মধ্যে চট্ট চট্ট শব্দে সম্মুখে হরিণ পলাইতেছে গুনিয়া উৎসুক চিত্তকে স্থির রাখিতে হয়। কত সাবধান থাকিতাম, কিন্তু তাছাও যথেষ্ট হইত না। কাটায় কাপড় ছিড়িত, গা কাটিত, পূলোর ঘায়ে পায়ে রক্ত ৰহিত, কদমে হাঁটু পৰ্যন্ত ডুবিয়া যাইত, কখনও জল ঝাপাইয়া, কখনও গোলের শীষ দিয়া পুল বাধিয়া খাল পার হইতে হইত, কিন্তু আমাদের গতি খামিত স্না। আমরা সকল ঘটনার জন্য প্রস্তুত ছিলাম ; আমাদের সরঞ্জাম ঠিক ছিল । বাঘের জন্ত ৪৷৫টি বন্দুক ও তাহার মাল মসল্যা ছিল, শিকারী ছিলেন সক্ৰিী বাবু স্বয়ং এবং তাহার অনুগত শিষ্য নান্ট, • (স্বরেন্দ্রনাথ গে) এবং আরও ० गिफूर्शन निद्राबद्र नाके, बनिनौवाबूद्र निक निकृशश् ग्राहक यछिनाणिछ हञ *वर (वाकांबू* यात्रांना ७ ३tबाजीप्ड cरन निकाणांछ कविwits । किड प्रणबक्व बझ*