বৌদ্ধ সংঘারাম। ミ●》 অতিবাহিত করিতেন। কেহ কেহ বলেন এই ভরতভায়নার স্তুপটি একটি বৌদ্ধ স্তুপ। কিন্তু তাহ আমাদের মনে হয় না। সম্ভবতঃ বড় বড় প্রকাও চারিটি মঠ একস্থানে ছিল, উহার মধ্যে বিস্তৃত প্রাঙ্গণ ছিল ; মঠগুলি ভাঙ্গিয় পড়ায় তাহার ভগ্নাংশগুলি প্রাঙ্গণে স্তুপীকৃত হইয়া সব সমেত একটি স্তুপের মত দেখা যাইতেছে। ঢিবির উপরে উঠিয়া দেখিলে মধ্যস্থানে কিছু নিম্ন ও ফাপা বোধ হয় এবং পাশ্বের দিকে ইষ্টকের প্রাচীর বাহির হয়। ৯ গবর্ণমেণ্টের স্থাপত্য বিভাগ ও জেলার ম্যাজিষ্ট্রেট মহোদয়ের তত্ত্বাবধানে এই স্তুপ খনিত হইলে, এই প্রাচীন বৌদ্ধ সংঘারামের ভগ্নাবশেষ হইতে যথেষ্ট পুরাতত্ত্বের প্রামাণ্য উপাদান পাওয়া যাইতে পারে। মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মহোদয় সাহিত্য-সম্মিলনের অভিভাষণে বলিয়াছিলেন,-“প্রায় হাজার বৎসর পূৰ্ব্বেও ২৪পরগণার নানাস্থানে বৌদ্ধবিহার ছিল। বৌদ্ধপণ্ডিতের পুথি পাজি লিখিতেন, ধৰ্ম্মপ্রচার করিতেন । এমন কি এখন যে হাতিয়াগড় ও বালাও পরগণা নগণ্য পরগণার মধ্যে গণ্য, সেখানেও বৌদ্ধবিহার ছিল। পণ্ডিতের প্রজ্ঞাপারমিতার চর্চা করিতেন, তাহার নিদর্শন পাওয়া যায়।” হাতিয়াগড় ও বালাও উভয়ই প্রাচীন যশোররাজ্যের অন্তর্গত এবং উহার পশ্চিম অংশে অবস্থিত। ঐ রাজ্যের পূর্বদিকেও বৌদ্ধবিহার বিস্তৃত হইয়াছিল। যমুনা-তীরে বর্তমান গোবরডাঙ্গার সন্নিকটবৰ্ত্তা কোন স্থানে, কপোতাক্ষকুলে বোধখানা নামক স্থানে, ভদ্রকুলে বিষ্ঠাননাকাটি গ্রামে, পূৰ্ব্ব বৌদ্ধনিবাস ছিল বলিয়া সন্দেহ হয়। উত্তর দিকে নবগঙ্গার কুলে জগদল, সত্রাজিৎপুর প্রভৃতি কোন স্থানে, এরূপ কোন বিহার বা মঠ থাকিবার সম্ভব। দক্ষিণে কপোতাক্ষকুলে যেখানে আমাদির নিকট মসজিদকুড়ে একটি খাজাহান আলির আমলের মসজিদ আছে এবং পূৰ্ব্বে ভৈরবকুলে যেখানে বাগেরহাট অবস্থিত, সেখানে পূৰ্ব্বে বৌদ্ধবিহার ছিল বলিয়া অনুমান করি। . অনুমান সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন নহে। বিদ্যানন্দকাটিতে পুরাতন দুর্গপ্রাক্কারের S BDD DDD DDDD DD DDD DBBBBD D BBB BBD DS DBBB AiS BB BBBBBS BB BBBB BBB DD DDD DD DD DDD श्रेशश्णि । उrभद्र ७डद्र गोप्{इ बैनौणाषब श्रज्जशक्लिद्र बाक्ली। उिनि *३ wन ७ *शक BBBBDD DBBDD DB B BB DDBB BBB BBBB BBHH DBB BBS দেওয়াল ও বারাও'র পিলপ নিৰ্মাণ করিয়া লইয়াছেন। ; ఇ'ు
