পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छब्र चैम्रि ఇSN জামী, বুক বের করা ; শর্টের দুইদিককার পকেট নানা বাজে সম্পত্তিতে ফুলে-ওঠ, বুকের পকেটে বিচিত্র ফলাওআল একটা হরিণের শিঙের চুরি ; কখনো বা সে খেলার নোঁকে কখনো এরোপ্লেনের নমুনা বানায় । সম্প্রতি মল্লিক কোম্পানির আয়ুর্বৈদিক -বাগানে দেখে এসেছে জলতোলা হাওয়া:যন্ত্র ; বিস্কুটের টিন প্রভৃতি নানা ফালতে জিনিস জোড়াতাড়া দিয়ে তারই নকলের চেষ্টা চলছে। আঙুল কেটেছে, তার উপরে স্বাকড় জড়ানো, এল জিজ্ঞাসা করলে কানেই আনে না। এল এই বাপমা-মর ছেলের দূরসম্পর্কের আত্মীয়, অনেক উৎপাত সহ করে। কার কাছ থেকে বেঁটে জাতের এক বঁদের অধিল সন্ত দামে কিনেছে। জন্তুটা ভাড়ারে চৌধবৃত্তিতে সুদক্ষ। এলার ছোটো পরিবারে এই জন্তুটা একটা মস্ত অত্যাচার। ঘরে ঢুকেই অখিল সলজ দ্রুতবেগে পা ছুয়ে এলাকে প্রণাম করলে। এলা বুঝলে প্রণামটা একটা কোনো বিশেষ অনুষ্ঠানের অন্তর্গত, কেননা ভক্তিবৃত্তিটা অধিলের স্বভাবসিদ্ধ নয় । 参 এলা বললে, “তোর অস্তুদাদাকে প্রণাম করবি নে ?” কোনো জবাব না দিয়ে অধিল অতীনের দিকে পিঠ ফিরিয়ে খাড়া দাড়িয়ে রইল । অতীন উচ্চস্বরে হেসে উঠল । অধিলের পিঠ চাপড়িয়ে বললে, “শাবাশ, মাথা যদি ছেট করতেই হয় তো এক-দেবতার পায়ে । সেই একেশ্বরীর কাছে আমারও মাথা হেঁট, এখন প্রসাদের ভাগ নিয়ে রাগারগি ক’রে না ভাই, উত্তই বেশি।” এলা অখিলকে বললে, “তোর কী কথা আছে বলে যা ।” অধিল বললে, “কাল আমার মায়ের মৃত্যুদিন ।” “তাই তো । একেবারে ভূলে গিয়েছিলুম। কাউকে শ্রান্ধের নিমন্ত্রণ করতে চাস ?” “কাউকে না।” * “তবে কী চাস ?” “পড়ার ছুটি চাই তিন দিন ।” “কী করবি ছুটি নিয়ে ?” “খরগোশের খাচা বানাব ।” “খরগোশ তোর একটিও বাকি নেই, খাচা বানাবি কার জন্তে ?” অতীন হেলে বললে, “খরগোশ তো কল্পনা করলেই হয়, খাচাট বানানোই আসল DDS DD DBBS BBB BDD DD DD BBBBB BB BBS BB BBBB খাচী বানাবার ভার নিয়েছেন ভগবান মচু থেকে আরম্ভ কৰে মন্থর আধুনিক অবতার *र्षख ।। ७हे कारण उँटक्ब खैौष* श्रष ।"