শান্তিনিকেতন , to a DBB DD DD BB B BB BBDD BBBB BB BBBS BBB DDD ষে কোনো কল্পনাকেই অসম্ভব বলে মানে না এমন প্রমাণ অনেক আছে। মাছুষ জগদীশ্বরের সঙ্গে প্রেম করতে চায় এও কি তার সেই অত্যাকাজারই একটা চরম উন্মত্তত ? তার অহংকারেরই একটা অশান্ত পরিচয় ? কিন্তু এর মধ্যে তো অহংকারের লক্ষণ নেই। তার প্রেমের জন্তে ষে লোক খেপেছে—সে যে নিজেকে দীন করে—সকলের পিছনে সে যে দাড়ায় এবং ধারা ঈশ্বরের প্রেমের দরবারের দরবারি তাদের পায়ের খুলে পেলেও সে যে বঁাচে । কোনো ক্ষমতা কোনো ঐশ্বর্ষের কাঙাল সে নয়-সমস্তই সে যে ত্যাগ করবার জন্তেই প্রস্তত হয়েছে । সেইজপ্তেই জগংস্কৃষ্টির মধ্যে এইটেই সকলের চেয়ে আশ্চর্ষ বলে আমার মনে হয় যে, মানুষ তার প্রেম চায়—এবং সকল প্রেমের চেয়ে সেইটেকেই বড়ে সত্য, বড়ো লাভ বলে চায়। কেন চায় ? কেননা মানুষ যে অধিকার পেয়েছে। এই প্রেমের দাবি ৰিনি জন্মিয়ে দিয়েছেন তারই সঙ্গে ষে প্রেম এতে আর ভয় লঙ্গ কিসের। তিনি যে আমাকে একটি বিশেষ আমি করে ভুলে সমস্ত জগৎ থেকে স্বতন্ত্র করে দিয়েছেন এইখানেই যে আমার সকলের চেয়ে বড়ো দাবি–সমস্ত স্থৰ চক্স তারার চেয়ে বড়ো দাবি । সর্বত্র বিশ্বের ভারাকর্ষণের টান আছে, আমার এই স্বাতন্ত্র্যটুকুর উপর তার কোনো টান নেই। যদি থাকত তাহলে সে ষে একে ধূলিরাশির সঙ্গে মিশিয়ে এক করে দিত। প্ৰাৰ লগতে গণ এই আহি উপর নেই লই এই আমি নিজৰ লৰি রক্ষা করে কেমন মাথা তুলে চলেছে । পুরাণে বলে কাশী সমস্ত পৃথিবীর বাইরে । বৰত আমিই সেই কাশী । আমি জগতের মাঝখানে থেকে সমস্ত জগতের বাইরে। সেইজন্তেই জগতের সঙ্গে নিজেকে ওজন করে ক্ষুদ্র বললে তো চলবে না । তার সঙ্গে আমি তো জুলনীয় নই। আমি ষে একজন বিশেষ আমি । আমাতে র্তার শাসন নেই, আমাতে র্তার বিশেষ আনন্দ । সেই আনন্দের উপরেই আমি আছি, বিশ্বনিয়মের উপরে নেই, এইজন্তেই এই আমির ব্যাপারটি একেৰাৱে স্বষ্টিছাড়া । এইজন্তেই এই পরমাশ্চর্ষ আমির দিকেই তাকিম্বে উপনিষৎ বলে গিয়েছেন “ৰা সুপর্ণ সবুজ সখায়া সমানং বৃক্ষং পরিষস্বজাতে।” বলেছেন, এই আমি আর তিনি, সমান কক্ষর ভালে দুই পাখির মতে, দুই সখা একেবারে পাশাপাশি বলে আছেন । । . விக் r র্তার জগতের রাজ্যে আমাকে খাজনা দিতে হয় ; এই জলস্থল আকাশ বাতাসের k h _
