পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্যের পথে 83 S कौ e ठांद्र कांब्र१ को, ८ग कषी वि5ाब्र कब्रदांब्र चङJांग cनहे, ८कननl cनई श्ण আধুনিক কালের আগুৰাক্য । আমাদের দেশের নবীন লেখকদের সঙ্গে আমার পরিচয় পাকা হবার মতো যথেষ্ট সময় পাই নি, এ কথা আমাকে মানতেই হবে । মাঝে মাঝে ক্ষণকালের দেখাশোনা হয়েছে তাতে বারবার তাদের বলিষ্ঠ কল্পনা ও ভাষা সম্বন্ধে সাহসিক অধ্যবসায় দেখে জামি বিস্থিত হয়েছি। যথার্থ যে বীর সে সার্কাসের খেলোয়াড় হতে লজ্জা বোধ করে। পৌরুষের মধ্যে শক্তির আড়ম্বর নেই, শক্তির মর্যাদা আছে ; সাহস আছে, ৰাহাঙ্কুরি নেই। অনেক নবীন কবির লেখায় এই সবলতার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে ; বোঝ। যায় যে, বঙ্গসাহিত্যে একটি সাহসিক স্বষ্টি-উৎসাহের যুগ এসেছে । এই নব অভু্যদয়ের অভিনন্দন করতে আমি কুষ্ঠিত হই নে । কিন্তু, শক্তির একটা নূতন ক্ষর্তির দিনেই শক্তিহীনের কৃত্রিমতা সাহিত্যকে আবিল ক’রে তোলে । সম্ভৱণপটু যেখানে অবলীলাক্রমে পার হয়ে যাচ্ছে, অপটুর দল সেইখানেই উদাম ভঙ্গিতে কেবল জলের নিচেকার পাককে উপরে আলোড়িত করতে থাকে। অপটুই কৃত্রিমতা দ্বারা নিজের অভাব পূরণ করতে প্রাণপণে চেষ্টা করে ; সে রূঢ়তাকে বলে শৌর্য, নির্লজ্জতাকে বলে পৌরুষ । বাধিগতের সাহায্য ছাড়া তার চলবার শক্তি নেই ব'লেই সে হাল-আমলের নূতনত্বেরও কতকগুলো বাধি বুলি সংগ্ৰহ ক’রে রাখে । ৰিলিতি পাকশালায় ভারতীয় কারির যখন নকল করে, শিশিতে কারিপাউডর বাধা নিয়মে তৈরি ক’রে রাখে ; যাতে-তাতে মিশিয়ে দিলেই পাচ মিনিটের মধ্যেই কারি হয়ে ওঠে ; লঙ্কার গুড়ো বেশি থাকাতে তার দৈন্ত বোঝা শক্ত হয় । আধুনিক সাহিত্যে সেইরকম শিশিতে-সাজানো বাধিবুলি আছে—অপটু লেখকদের পাকশালায় সেইগুলো হচ্ছে ‘রিয়ালিটির কারি-পাউডর’ । ওর মধ্যে একটা হচ্ছে দারিদ্র্যের আস্ফালন, আর-একটা লালসার অসংযম । অন্তান্ত সকল বেদনার মতোই সাহিত্যে দারিদ্র্যবেদনারও যথেষ্ট স্থান আছে। কিন্তু ७छैiद्र दJदशव्र ७कछै। छत्रिमांद्र अण श्ब्र उंप्ठे८छ् ? युथन-उथन cगई थब्रांप्नव्र ब८षा লেখকেরই শক্তির দারিদ্র্য প্রকাশ পায়। ‘আমরাই রিয়ালিটির সঙ্গে কারবার ক’রে থাকি, আমরাই জানি কাৰে বলে লাইফ’ এই আস্ফালন করবার ওটা একটা সহজ এবং চলতি প্রেস্ক্রিপশনের মতো হয়ে উঠছে। অথচ এদের মধ্যে অনেকেই দেখা ৰায় নিজেদের জীবনধাত্রায় দরিদ্র-নারায়ণের ভোগের ব্যবস্থা বিশেষ কিছুই রাখেন নি ; ভালোরকম উপার্জনও করেন, স্বখে স্বচ্ছন্দেও থাকেন ; দেশের দারিত্র্যকে এর কেবল নব্যসাহিত্যের নূতনত্বের বাজ বাড়াবার জন্তে সর্বদাই