পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রবীন্দ্র-রচনাবলী অকস্মাৎ একদিন কাহার পরশ রহস্তের তীব্রতায় দেহে মনে জাগাল হরষ ; তাহারে শুধায়েছিছু অভিভূত মুহুর্তেই, “তুমিই কি সেই, আঁধারের কোন ঘাট হতে এসেছ আলোতে ” উত্তরে সে হেনেছিল চকিত বিস্থ্যং ঃ ইঙ্গিতে জানায়েছিল, “আমি তারি দূত, সে রয়েছে সব প্রত্যক্ষের পিছে, নিত্যকাল সে শুধু আসিছে । নক্ষত্রলিপির পত্রে তোমার নামের কাছে যার নাম লেখা রহিয়া ছে অনাদি অজ্ঞাত যুগে সে চড়েছে তার চতুৰ্দোলা, ফিরিছে সে চির-পথভোলা জ্যোতি স্কের অালো ছায়ে, গলায় মোতির মালা, সোনার চরণ চক্র পায়ে ।” [ শাস্তিনিকেতন ] • G. || У e | こ切ア জল ধরণ তলে চঞ্চলত সব-অ tগে নেমেছিল জলে । সবার প্রথম ধ্বনি উঠেছিল জেগে তারি শ্ৰেণতোবেগে । তরঙ্গিত গতিমত্ত সেই জল কলো স্লোলে উদ্বেল উচ্ছল শুঙ্খলিত ছিল স্তব্ধ পুকুরে অামার, নৃত্যহীন ঔদাসীন্তে অর্থহীন শূন্তদৃষ্টি তার । গান নাই, শব্দের তরণী হোথা ভোবা, প্রাণ হোথা বোবা ।