পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

t l i r i I t t r i !" & " . r. f I * o * o i 's g l o l I լ o * \ | I ". A.

  • * ..a w l o t n r r l

l * i ظ- f r r i i * r l l o l n i d k r y ~, k r ነዛ i i f i | Jr. f ভূলিয়ে দিলে। তামাকে বার বার বজ্ৰসেনের প্রশ্ন, কী উপায়ে তাকে উদ্ধার করা । হয়েছে। অবশেষে খামার কাছে শুনলে তার জন্যে প্রাণ দিয়েছে উত্তীয়। বজ্ৰসেন তাকে ধিক্কার দিলে, ক্রুদ্ধ হয়ে তাকে বর্জন করে চলে যাবার সময়ে খাম৷ তাকে ছাড়তে চাইলে নী। বজ্ৰসেন তাকে সংঘাতিক আঘাত করে চলে গেল। শু্যামার প্রতি প্রেম ভুলতে পারলে না, অনুতাপে দগ্ধ হয়ে ঘুরে বেড়াতে লাগল, খামাকে ডাকতে লাগল মৃত্যুলোক থেকে। সেই আহানে খামার হঠাৎ আবির্ভাব। বললে, “তোমার নিষ্ঠুর আঘাতের মধ্যেও করুণা ছিল, আমি মরণের দ্বার থেকে তোমার কাছে ফিরে এসেছি।” আবার বজ্রসেনের মনে ধিক্কার জাগল, বললে, “চলে যাও।” শু্যাম প্রণাম করে চলে গেল । পরিতপ্ত বজ্রসেনের গান ; ক্ষমিতে পরিলাম না যে ক্ষমে। এ মম দীনতা, পাপীজনশরণ প্রভূ । মরিছে তাপে মরিছে লাজে প্রেমের বলহীনতা, ক্ষমে। এ মম দীনতা ৷

  • *

l I i r i n r ৩৩ l r l *** w * , , প্রিয়ারে নিতে পারি নি বুকে, প্রেমেরে আমি হেনেছি, পাপীরে দিতে শাস্তি শুধু পাপেরে ডেকে এনেছি। জানি গে৷ তুমি ক্ষমিবে তারে যে অভাগিনী পাপের ভারে চরণে তব বিনত, ক্ষমিবে না ক্ষমিবে না আমার ক্ষমাহীনতা ৷ শু্যাম, চণ্ডালিকা প্রভৃতি নৃত্যনাট্য প্রসঙ্গে শাস্তিনিকেতন হইতে ১৪।২৩৯ তারিখের এক পত্রে রবীন্দ্রনাথ শ্ৰীঅমিয় চক্রবর্তীকে লিখিয়াছিলেন : সুরের বোঝাই-ভরা তিনটে নাটিকার মাঝিগিরি শেষ করা গেল। নটনটীরা যন্ত্রতন্ত্র নিয়ে চলে গেল কলকাতায়। দীর্ঘকাল আমার মন ছিল গুঞ্জনমুখরিত।