পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/২৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আত্মপরিচয় २8é দেবস্ত পশু কাব্যং ন মমার ন জীর্থতি । কাছে আছেন তাকে ছাড়া যায় না, কাছে আছেন তাকে দেখা যায় না, কিন্তু দেখো সেই দেবের কাব্য ; সে কাব্য মরে না, জীর্ণ হয় না। জন্তুদের উপর স্বষ্টিকর্তার ক্রিয়া অব্যবহিত । তার থেকে তারা সরে এলে তাকে দেখতে পায় না। কেবলমাত্র নিয়মের সম্বন্ধে মানুষের সঙ্গে তার যদি সম্বন্ধ হত ত৷ হলে সেই জন্তুদের মতোই কেবল অপরিহার্ষ ঘটনার ধারার দ্বারা বেষ্টিত হয়ে মাকুব তাকে পেত না। কিন্তু দেবতার কাব্যে নিয়মজালের ভিতর থেকেই নিয়মের অতীত ধিনি তিনি আবিস্তৃত। সেই কাব্যে কেবলমাত্র আছে তার বিশুদ্ধ প্রকাশ । এই প্রকাশের কথায় ঋষি বলেছেন— অবির বৈ নাম দেবতবু তেনাস্তে পরীবৃতা। তস্তা রূপেণেমে বৃক্ষ হরিত হরিতন্ত্রজঃ ॥ সেই দেবতার নাম অধি, তার দ্বারা সমস্তই পরিবৃত— এই-যে সব বৃক্ষ, তারই রূপের দ্বারা এরা হয়েছে সবুজ, পরেছে সবুজের মালা । ঋষি কবি দেখতে পেয়েছিলেন কবির প্রকাশকে কবির দৃষ্টিতেই। সবুজের মালা-পরা এই জাবির আবির্তাবের এমন কোনো কারণ দেখানে ৰায় না যার অর্থ আছে প্রয়োজনে। বলা যায় না কেন খুশি করে দিলেন । এই খুশি সকল পাওনার উপরের পাওনা। এর উপরে জীবিকাপ্রয়াসী জন্তুর কোনো দাবি নেই। ঋষি কবি বলেছেন, বিশ্বলষ্ট তার অর্ধেক দিয়ে স্থষ্টি করেছেন নিখিল জগৎ । তার পরে ঋষি প্রশ্ন করেছেন, ততাৰ্থং কতম: স কেতুঃ, উার বাকি সেই অর্ধেক যায় কোন দিকে কোথায় । এ প্রশ্নের উত্তর জানি । স্বষ্টি আছে প্রত্যক্ষ, এই স্বাক্টর একটি অতীত ক্ষেত্ৰ আছে অপ্রত্যক্ষ। বস্তুপুঞ্জকে উত্তীর্ণ হয়ে সেই মহা অবকাশ না থাকলে অনির্বচনীয়কে পেতুম কোনখানে। স্থটির উপরে অস্থষ্টের স্পর্শ নামে সেইখানেই, আকাশ থেকে পৃথিবীতে খেমন নামে জালোক। অত্যন্ত কাছের সংস্রবে কাব্যকে পাই নে, কাব্য আছে রূপকে ধ্বনিকে পেরিয়ে ৰেখানে জাছে স্রষ্টার সেই অধোক বা पञ्चाङ चांदरु मङ्ग । ७हे विद्वांछे चबांख्रद हेरबद्ध गरच हेछनथांब्र छांट्सब्र विजम षटके । ব্যক্তের বীণাৰয় আপন বাণী পাঠায় অব্যক্তে । मांनी कॉरज चांबांब्र शिन ८कtछै८इ, बांबा चांकर्षtण जांबांब्र बन 5ांग्नि क्एिक शांविड হয়েছে। সংসায়ের নিয়মকে জেনেছি, তাকে মানতেও হয়েছে, মূঢ়ের মতো তাকে ७ऋषण कब्रनाइ बिङ्गठ कtब्र cबषि बि ; किरू ७शे-जबच दावशtब्रव्र बावधान क्tिब्र

ዓዘእግ