পাতা:রশিনারা.pdf/১৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রশিনারা । . עריכל সাজাহান বিস্মিত হইয়া কহিলেন, “ সে কি ? ” রশিনার চক্ষুর জল মুছিয়া কছিলেন, “ উন্মত্ত হইলে আর স্মৃতি-যন্ত্রণা ভোগ করিতে হইবে না । ” সাজাহান কহিলেন, “প্রিয়তমে ! এত নিরাশ হও কেন ? কিছুই চিরস্থায়ী নহে। এক দিনের দুঃখ কি অন্য দিনে থাকিবে ? * রশিনারা চক্ষুর জল ফেলিতে ফেলিতে কহিলেন, “ মহাজুন ! কেন আপনার অমূল্য উপদেশ অপাত্রে দান করিয়া বৃথা নষ্ট করেন ? ” সাজাহান হাসিয়া কছিলেন, “ আমার উপদেশ কখনই বৃথা নষ্ট হয় না ;—এ অমূল্য ধন প্রদানের পাত্রাপাত্র নাই, সময়ে সকলই সুসিদ্ধ হয় ৷ ” রশিনার পিতামহের মুখে অনেক দিন হাস্য দেখেন নাই । তাছাকে হাস্য করিতে দেখিয়া কহিলেন, মরুক্ষেত্রে বারিমাত্র নাই,—আমার কি মরীচিকা ভুম হইল ? ” । সাজাহান আবার হাসিয়া কছিলেন, “ ভুম হইবে কেন ? তৃষ্ণ নিবারণও হইবে। ” ' : * রশিনার বিস্ময়াপন্থা হইয়া কছিলেন, “ আমি কিছুই বুঝিতে পারিতেছি না। আজিকার সংবাদ কি শুনিতে পাই?” সাজাছান সহাস্য বদনে কছিলেন, “ সুস^বাদই বটে । ” রশিনারা স্থির দৃষ্টিতে পিতামহের প্রতি নিরীক্ষণ করিয়া মৃদুমন্দ স্বরে কহিলেন, “ সুসংবাদটি কি শুনিতে পাই না? ” সাজাহান ঈষৎ হাস্য বদনে কহিলেন, “ তোমার প্রণয়छांडान्र *िदङी ड्रांजिम्नां८छ्न्र । ”