পাতা:রসায়ন সূত্র.pdf/২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ১১ ] ৭ পরীক্ষা।—একটা গ্লাসে কিঞ্চিৎ পরিষ্কার চুর্ণজল রাখিয়া, তন্মধ্যে কাচনলের দ্বারায় ফুৎকার দিয়া ফুসফুসী হইতে বায়ু প্রেরণ কর। অনতিবিলম্বে চুজিল দুগ্ধবৎ হইয়া গেল। কিন্তু একটা বোতলে বাতি জ্বালাইয়া তন্মধ্যে চূণমল ঢালিয়। দিলেও ঐরূপ একটা মুগ্ধবৎ পদার্থ উৎপন্ন হয়। সেই দুগ্ধবৎ পদার্থটি চাপড়ি, চুণ আঙ্গারিকায়সংযোগে এই চখড়ি উৎপন্ন করে। অতএব প্রতীয়মান হইতেছে, যে নিশ্বাসফেলিবার সময়ে ফুসফুসী হইতে আঙ্গারিকান্ত্রবায়ু নির্গত হইয়া আসে কিন্তু নিশ্বাসগ্রহণের সময় শরীরাভ্যন্তরে যে বাতাস নীত হয় তাহাতেত অধিক আঙ্গারিকান্নবায়ু নাই, কারণ বাতাসের মধ্যে চুর্ণজল ঢালিয়া দিলে তাছা দুগ্ধবৎ হইয়া যায় না। অতএব প্রতীয়মান হইতেছে যে, নিশ্বাস লইবার সময় যে বায়ু গৃহীত হয় তাহাতে তত আঙ্গারিকায় নাই, কিন্তু নিশ্বাস ফেলিবার সমর ফুসফুসী দিয়া যে বায়ু নিঃসৃত হয়, তাহাতে আঙ্গারিকান্ত্রপায়ু বর্তমান। শরীর মধ্যে এই BBBBBD BB DBB BBB DBBS BBB BBS BB DDDBBB TD বায়ুর্টার উৎপত্তি হয়। তবে কি জ্বলন্ত বাতির ন্যায আমাদের শরীরাভ্যন্তরভাগ দগ্ধ হইতেছে ? বলিবে নিশ্চয়ই নয়, এবং এই উত্তরই প্রথমতঃ সঙ্গত বোধ হইবে, কারণ আমাদের শরীরতে জ্বলন্ত বাতির ন্যায় উত্তপ্ত অনুভূত হয় না। কিন্তু একটু বিবেচনা করিয়া দেখিলে এ আপত্তি খণ্ডন হইয়া যাইবে । মানুষের এবং কুকুর বিড়াল প্রভৃতি অধিকাংশ প্রাণীর শরীর, চতুৰ্দ্দিকম্ব জড়পদার্থ হইতে অধিক উত্তাপবিশিষ্ট। অামার মৃত্যু হইলে, অর্থাৎ ড° শ্বাসক্রিয়া বুল হইলে, প্রাণীশরীর চতুর্দিকশ্ব জড় ভূ: ; পদার্থের ন্যায় শীতল হইয়া যায়। অতএব প্রাণীদিগের « শ্বাসক্রিয়া সমীভবন ক্রিয়ামাত্র" ཤ [an act of oxidation], অর্থাৎ শ্বাসক্রিয়ার সময় শরীরস্থ কোন পদার্থের সছিত অম্লজানের রাসায়নিক সংযোগ হইয়া থাকে। গৃহীত বাতাস নাক ও মুখের মধ্যেদিয়া গলদেশে যায়, এবং তথা হইতে “ফুসফুসী" নামক জালবৎ ক্ষুদ্র ২ নালীমধ্যে নীত হয়। এই সকল পাতলা নালির এক পাশ্বে বাতাস ও অপর পার্থে “রক্ত" থাকে। বাতাসের অম্লজান বায়ুপস্থার এই সকল সূক্ষ পাশ্বদেশ ভেদ করিয়া রক্তের মধ্যে প্রবেশ করে, এবং তথায় শরীরস্থ অব্যবহৃত অঙ্গারের সহিত সংযুক্ত ছয় । এক *ांन মাংস কিয়ৎ পরিমাণে দন্ধ করিলেই শরীরে যে অঙ্গার অাছে, তাহ সহজেই প্রতীয়মান হয়। BBB DDDBB BBBB BBBB BBBB DDDS DD S DDD D DDS