இ. মহারাণী শরৎসুন্দরীর জীবন-চরিত। দক্ষত ছিল । তবে বিধবা হইয় অবধি কেবল দেব বিগ্রহদিগের নানাপ্রকার পুষ্পাভরণ এবং পুষ্পমালা নিৰ্ম্মাণ ব্যতীত অন্য কোন শিল্পে তিনি হস্তক্ষেপ করিতেন না। র্তাহার রন্ধন পটুতাও সামান্য ছিল না। তবে নিজে কিছু স্থলাঙ্গী এবং আচার পরায়ণা বলিয়। ब्रझनानि कार्य किङ्क अश्रदिशा इईठ । उथाशि नमब्र' जमग्र ब्रकन করিয়া ব্রাহ্মণভোজন করাইতেন এবং বারাণসী ক্ষেত্রে বাস কালে প্রত্যহ স্ব-পাকে একটী অথবা छूझेैौ দওঁী ভোজন कर्बोहेउन কোন সীমান্য কাৰ্য্যেও তিনি সাধ্যসত্ত্বে অনুকল্প অনুষ্ঠান কিম্বা অঙ্গহীন রূপে নিম্পন্ন করিতেন না। ব্রতাঙ্গ উপবাস ও নিয়মাদি স্বয়ং করা ভিন্ন অন্যকে প্রতিনিধি দিতেন না । তিনি জানিতেন যে ব্রতাঙ্গ উপবাসে এবং সংযত আহারে চিত্তসংযম ও ইন্দ্রিয় নিগ্রহই প্রধান উদ্দেশু। যদি ব্রতের দ্বারা, শরীরের অসৎপ্রবৃত্তি সকল দমন এবং সংপ্রবৃত্তি সকল উন্নত ন হইল, তবে ব্রত করায় ফল কি ? এই কারণে সময়ে সময়ে শ্রবণ একাদশীর সঙ্গে কোন কোন ব্রতের তিথি একত্র হইয় তাহাকে একাদিক্রমে তিন চারিদিন পর্য্যস্ত নিরস্তু উপবাস করিতে হইত। কোনও সময়, তাহার দেহের কাস্তি পুষ্ট বৃদ্ধি হইলে, দেহে কি পাপ প্রবেশ করিয়াছে বলিয়া চিন্তায় অস্থির হইতেন ; এবং সংযত আহার দ্বারা শরীর শোষণ করিতেন । মহারাণী, প্রত্যেক তিথি কুত্য ব্রত, উপবাস, দেবাচ্চনা, স্বস্ত্যয়ন, ইত্যাদি, শাস্ত্রদৃষ্ট পদ্ধতিমতে যথাযথরূপে সম্পাদন করিতেন । বাল্য বয়সে পতির চেষ্টায় যে বিদ্যাশিক্ষা আরম্ভ করিয়াছিলেন, দুই বৎসরের অধিক কাল শিক্ষকের সাহায্য পাইয়াছিলেন না । অথচ হস্তলিপি তাহার আপনার আয়ত্ত ছিল বলিয়া শিক্ষকের “সমানি সমশিরষাণি ঘনানি বিরলানি চ—” এই উপদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করিয়া
