이% মহারাণী শরৎসুন্দরীর জীবন-চরিত। মেধা বলে চারি বৎসর বয়সের সময় তিনি সেই শত ও সহস্ৰ নাম মুখস্থ করিয়া ছিলেন। একবার, ভৈরবনাথ, কোন কাৰ্য্য উপলক্ষে কলিকাতা গিয়া, শরৎসুন্দরীর জন্ত একখানি রেসমী ভাল শাড়ী আনিয়া ছিলেন। বালিকা, সেই পবিত্র শাড়ীখনি, অন্ত সময়ে ব্যবহার না করিয়া নিত্য পূজার অভিনয় কালে পরিধান করিতেন। নিত্য পূজা কালে পিতা, পুষ্প চন্দনাদি যেরূপে প্রদান করিতেন, আরতি আদি এবং জপ যে প্রণালীতে করিতেন, বালিকা, নিপুণভাবে তাহা দেখিয়া দেখিয়া এরূপ শিখিয়াছিলেন যে, কোন কার্য্যেই প্রায় পৰ্য্যায় ভঙ্গ হইত না । একদিন, উক্তরূপে পূজা করিবার সময় দীপ লইয়া আরতি করিতে দৈবাৎ দীপ শাখা, তাহার পরিধেয় কাপড়ে লাগিয়া জলিয়া উঠে। অন্ত কোন শিশু হইলে সেই বিপদে আত্ম রক্ষা করিতে পারিত কিনা সন্দেহ। কিন্তু, শরৎসুন্দরী, প্রত্যুৎপন্ন বুদ্ধি বলে অব্যাকুল চিত্তে তৎক্ষণাৎ বস্ত্র পরিত্যাগ করিয়া, তাহ অৰ্দ্ধ দগ্ধাবস্থায় নিৰ্ম্মাল্য জল ফেলিবার বাটতে ডুবাইয়া অগ্নি নিৰ্ব্বাণ করেন। ফলতঃ এতাদৃশ ভয়ঙ্কর বিপদ হইতে উদ্ধার হইয়াও, তিনি সস্তুষ্ট হইতে পারিলেন না ;– পিতা সাধ করিয়া যে বস্ত্রখানি, কলিকাতা হইতে আনিয়া দিয়াছেন, তাহা, তাহার অসাবধানতায় দগ্ধ হইয়াছে জানিলে তিনি, মনে ব্যথা পাইবেন, এই ভাবিয়া বালিকা রোদন* করিতে আরম্ভ করিলেন । AA AM MuSAAAA AAS ASAAAAASMAS CS AAAA S AAAAACCS CC MMA ASMSA SeMAM MHH SAMS CSS S0 C AAAA AAAS AA SAAAAA MMAS C AT MMSAAAAA S AAAAAMT TAAA S AAAAS து_ -- -سي- سفيل.
- বাল্য হইতে মৃত্যু পর্যান্ত রোদন এবং উপবাস তাহার একপ্রকার নিত্যকৰ্ম্ম মধ্যে পরিগণিত হইয়াছিল । তিনি, সংসারে কোনও অত্যাহিত দেখিলে,—ইচ্ছামত দান করিতে না পারিলে, অষ্ঠের অনুরোধে আপন মতের বিরুদ্ধে কোনও গুরুতর অপরাধীর প্রতিও সাশনের অনুমোদন করিয়া, নির্জনে রোদন করিতেন, এবং আহারও প্রায় बएनक मभदग्नई श्हेउ नt । i.
