ভট্টাচাৰ্য্যের সহিত বিচার SAO পাষাণাদিনিৰ্ম্মিত পিণ্ড এ দুইকেই মানি কিন্তু এ দুইয়ের কাহাকেও স্বতন্ত্র ঈশ্বর কহি ন পরমাত্মার সত্তার আরোপের দ্বারা সত্যের ন্যায় প্ৰতীত হইয়া লৌকিক ব্যবহারে ঐ দুয়ের প্রথম যে মাংসপিণ্ড সে পশ্বাদির ভোজনে আইসে আর দ্বিতীয় অর্থাৎ মৃত্তিকাপাষাণাদিপিণ্ড খেলা আর অন্য২ আমোদের কারণ হয়। ঐ স্থানে ভট্টাচাৰ্য্য পুনরায় আশঙ্কা করেন “যদি বল আমরা সচেতন পিণ্ডই মানি অচেতন পিণ্ড মানি না” উত্তর উপাধি অবস্থাতে সচেতন এবং অচেতন [৩৮] উভয় বস্তুরি পৃথক ২ রূপে প্ৰতীতি হয়। আর যে বস্তু যদৰ্থে নিয়মিত হইয়াছে তাহাকে তদনুরূপে ব্যবহার করা যায়। যেমন ঐ সচেতনের মধ্যে গুরু প্ৰভৃতিকে মান্য করিতে হয় ও ভূত্যাদির দ্বারা গৃহকৰ্ম্ম লওয়া যায় আর অচেতন পিণ্ডের মধ্যে যেমন ইষ্টকাদি তাহার দ্বারা গৃহাদি নিৰ্ম্মাণ করা যায় এবং পাষাণাদিতে পুত্তলিকাদি নিৰ্ম্মিত হয়। কিন্তু আশ্চৰ্য্য এই যে অনেক সচেতন পিণ্ড অচেতন পিণ্ডকে সচেতন অভিপ্ৰায় করিয়া আহার শয্যা সুগন্ধি দ্রব্য এবং বিবাহ্যাদি দেন । ২৮ পৃষ্ঠের বিংশতি পংক্তিতে লিখেন “যদি বল আমরা যাহার কখন করাচরণাদিচেষ্টা দেখিতেছি তাহাই মানি তদ্ভিন্ন পিণ্ড মানি না। তবে মীমাংসকমতসিদ্ধ অচেতন মন্ত্রময় দেবাত্মাই না মান বেদান্তমতসিদ্ধ অস্মাদাদিবৎ সচেতন বিগ্ৰহবিশিষ্ট দেবতা কেন না মান” উত্তর বেদান্তমতে দেবতাদের শরীর প্রসিদ্ধ আছে এবং সূৰ্য্যাদি দেবতাদের বিগ্ৰহ প্ৰত্যক্ষ হয়। সুতরাং আমরাও ঐ দেবতাদের বিগ্ৰহ স্বীকার করি কিন্তু ঐ বেদান্তনিদর্শনে ঐ বিগ্ৰহকে অম্মদাদির দেহাবৎ মায়িক ও নশ্বর করিয়া [ ৩৯ ] জানি এবং যেমন আমাদের প্রতি ব্ৰহ্মজ্ঞান সাধনের অধিকার আছে সেইরূপ দেবতাদের প্রতিও অধিকার আছে। তদুপৰ্য্যপি বাদরায়ণঃ সম্ভব।াৎ । ১ অধ্যায় ৩ পদ ২৬। সূত্ৰ। মনুষ্যের উপর এবং দেবতাদের উপর ব্ৰহ্মবিদ্যার অধিকার আছে বাদরায়ণ কহিতেছেন যেহেতু বৈরাগ্যের এবং মোক্ষাকাজক্ষার সম্ভাবনা যেমন মনুষ্যে আছে সেইরূপ সম্ভাবনা দেবতাতেও হয়৷ এবং তাবৎ দেবতার সমাধি করা ভারতাদি গ্রন্থে প্ৰসিদ্ধ আছে । ২৯ পৃষ্ঠের ১৪ পংক্তিতে লিখেন “যদি বল আমরা তাদৃশ মনুষ্যাদি শরীরকে চক্ষে দেখিতে পাই তাহাই মানি বেদান্তমতসিদ্ধ দেবশরীর চক্ষে দেখিতে পাই না। অতএব মানি না তৎপ্রতিমার প্রশক্তিই কি” উত্তর পূর্বপ্রশ্নের উত্তরেতেই ইহার উত্তর দেয়া গিয়াছে যে বেদান্তমতসিদ্ধ দেবশরীরকে এবং সেই শরীরের भांशिक नश्ब्रह उाभद्म भांनिश। थांकि ।
