পাতা:রামমোহন গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).pdf/২২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SRR 0 ज्ञांभ८भांछन्-अंश्ट्रांदळी আর আপণ্ডিত ব্যক্তি শরীরের সুখনিমিত্তে প্ৰিয়সাধন যে কৰ্ম্ম তাহাকেই অবলম্বন করেন। ২। স ত্বং প্রিয়ান প্রিয়ারূপাংশাচ কামানভিধ্যায়ন্নচিকেতোহত্যঅস্বাক্ষীঃ । নৈতাং সূঙ্কং বিত্তময়ীমবাপ্তে। যস্যাং মজন্তি বহবো মনুষ্যাঃ ৷৷ ৩ ৷৷ হে নচিকেতা তুমি পুনঃ২ আমার লোভ দেখাইবার দ্বারা লুব্ধ না হইয়া পুত্ৰাদিকে এবং অপসরাদিকে অনিত্য জানিয়া এ সকলের প্রার্থনা ত্যাগ করিলে তোমার কি উত্তম বুদ্ধি যেহেতু ধনময় কৰ্ম্মপথেতে লুব্ধ হইলে না যে কৰ্ম্মপথেতে অনেক DBS D DBBDSSDDDS S DDBDBBB BDDDDD DBBB SDBBDS DBDB DBB DBDDDDD করিলে ভালো হয় না। ইহাতে কারণ কহিতেছেন। দূরমেতে বিপরীতে বিষ,চী অবিদ্যা, যা চ বিদ্যোতি জ্ঞাত। বিদ্যাভীপ্ৰসিনং নচিকেতসং মন্যে ন ত্বা কামা বহবো হলোলুপন্ত ৷৷ ৪ ৷ জ্ঞান আর কৰ্ম্ম এ দুই পরস্পর অত্যন্ত বিপরীত হয়েন এবং পৃথক২ ফলকে দেন এইরূপে বিদ্যাকে আর আবিদ্যাকে অর্থাৎ [ ১৯ ] জ্ঞান আর কৰ্ম্মকে পণ্ডিতসকলে জানিয়াছেন তুমি যে নচিকেতা তোমাকে জ্ঞানাকাজক্ষী জানিলাম যেহেতু অপসরাদি নানাপ্রকার ভোগ তোমাকে জ্ঞানপথ হইতে নিবৰ্ত্ত করিতে পরিলেক না । ৪ । অবিদ্যায়ামন্তরে বর্তমানঃ স্বয়ং ধীরাঃ পণ্ডিতং মন্যমানাঃ । দন্দ্ৰম্যমাণাঃ পরিযান্তি মূঢ় অন্ধেনৈব নীয়মান যথান্ধিাঃ ৷ ৫ ৷৷ কৰ্ম্মান্ধকারের মধ্যে যে সকল ব্যক্তি স্থিতি করিয়া আমরা বুদ্ধিমান হই শাস্ত্রেতে নিপুণ হই এরূপ অভিমান করে সেই সকল ব্যক্তি নানাপ্রকার পথেতে পুনঃ২ ভ্ৰমণ করিয়া নানাজাতীয় দুঃখকে প্ৰাপ্ত হয়। যেমন অন্ধকে অবলম্বন করিয়া অপর অন্ধসকল দুৰ্গম পথ প্ৰাপ্ত হইয়া নানাপ্রকার দুঃখকে পায়। ৫ । ন সাম্পরায়ঃ প্ৰতিভাতি বালিং প্রমাদ্যন্তং বিত্তমোহেন মূঢ়ং। অয়ং লোকো নাস্তি পর ইতিমানী পুনঃ পুনৰ্বশমপদ্যতে মে৷ ৬ ৷ অবিবেকী প্রমাদবিশিষ্ট আর বিত্তনিমিত্ত অজ্ঞানেতে আচ্ছন্ন যে লোক তাহারা পরলোকসাধনের উপায়কে দেখিতে পায় না। এই লোক যাহা দেখিতে পায় সেই সত্য আর ইহা ভিন্ন পরলোক নাই এই প্ৰকার জ্ঞান করে সে সকল লোক [ ২০ ] আমি যে মৃত্যু আমার বশে অর্থাৎ আমার শাসনে পুনঃ২ আইসে। ৬। শ্রবণায়াপি বহুদ্ভির্যো ন লভ্যঃ শূখন্তোপি বহবো যন্ন বিদ্যুঃ । আশ্চৰ্য্যোহস্য বক্তা কুশলোহাস্য লব্ধ আশ্চৰ্য্যো জ্ঞাত কুশলানুশিষ্টঃ ৷ ৭ ৷ সেই যে পরমাত্মা তাহার প্রসঙ্গকেও অনেকে শুনিতে পায় না। আর অনেকে শুনিয়াও র্তাহাকে বোধগম্য করিতে পারে না। আর আত্মজ্ঞানের বক্তা দুলভ হয়েন আর আত্মজ্ঞানকে শুনিয়াও অনেকের মধ্যে কোনো নিপুণ ব্যক্তি ইহাকে প্ৰাপ্ত হয়েন যেহেতু উত্তম আচাৰ্য্য হইতে