পাতা:রামমোহন রায়ের গ্রন্থাবলী.pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cभी नागौन नश्ठि विक्रांत्र। ছেন, কিন্তু শ্ৰীভাগবত বেদান্তের ভাষ্যস্বরূপ পুরাণ নহেন, এ বিষয়ে কিঞ্চিৎ লিখা যাইতেছে। প্রথমতঃ, ঐ সকল বচন, যাহা আপনি লিথিয়াছেন, প্রাচীন কোন গ্ৰন্থকারের ধূত নহে। দ্বিতীয়তঃ, শ্ৰীধর স্বামী-যিনি ভাগবতকে লোকে পুরাণ করিয়া বিশ্বাস করাইয়াছেন, তিনিও এরূপ গরুড়পুরাণের স্পষ্ট বচন থাকিতে ইহা হইতে অস্পষ্ট বচন সকল DDDDBDB sODBB DBBD BDBD SDBB প্ৰথমে লিখিতেন না । তৃতীয়তঃ, আপনার লিখিত গরুড়পুরাণের বচনের দ্বারা ইহা নিম্পন্ন হইয়াছে যে, সাক্ষাৎ বেদার্থ যে মহাভারত ও বেদার্থনির্ণায়ক যে বেদান্তসূত্র, তাহার অর্থকে শ্ৰীভাগবতে বিবরণ করিয়াছেন, আর পুরাণের মাহাত্ম্য-কথনে আপনি পূর্বে লিখেন যে, পুরাণ সকল সাক্ষাৎ বেদ এবং সাক্ষাৎ "বেদার্থকে কহোন, ইহাতে আপনার পূর্বাপর বাক্য-বিরোধ হয়, যেহেতু, ইহাতে স্পষ্ট বুঝাইতেছে যে, সম্পূর্ণ শ্ৰীভাগবত বেদ এবং বেদের বিবরণ ও পুরাণচক্ৰবৰ্ত্তী না হইয়া বেদার্থ যে মহাভারত ও ব্ৰহ্ম সুত্র, তাহার বিবরণ হইলেন । চতুৰ্থ, এ দেশে পুৰাণ সকলের প্রায় পরম্পরা थं5ांद्र मांशे चैत्र१ श्लल श९श्रुङ स्थानांभ्रश्न পুরাণের ন্যায় বচনের রচনা হইতে পারে, এই অবসর পাইয়া এতদ্দেশীয় বৈষ্ণবেরা যেমন শ্ৰীভাগবতকে ভাষ্য করিয়া প্ৰমাণ করিবার নিমিত্ত গরুড়পুরাণ বলিয়া বচন রচনা করিয়াছেন, আর দুই তিন শত বৎ BB BD YK DDDLLDS BED BTT BSDS अॅनि६, ५8भऊ नौन नारौन याख्रिक ट्षत्रতার করিয়া স্থাপন করিবার নিমিত্ত, ভবিষ্য ও পদ্মপুরাণ বলিয়া যেমন কল্পিত বচন লিখেন, এইরূপ কোন কোন শাক্ত শ্ৰীভাগবতকোং অপ্ৰমাণ করিয়া কালীপুরাণকে ভাগবতরূপে স্থাপন করিবার নিমিত্ত স্কন্দপুরাণীয় বচনের જેગ প্ৰকাশ করেন । তদুযথা—“ভগবত্যাঃ কালিকায়া মাহাত্ম্যং যাত্র বর্ণ্যতে। নানাদৈত্যবধোপেতং তদ্বৈ ভাগবতং বিদুঃ। কপৌ কেচিদ্দুরাত্মানো ধূৰ্ত্ত বৈষ্ণবমানিনঃ। অন্যত্ত্বাগবতং নাম কল্পয়িয্যস্তি মানবাঃ ॥” যে গ্রস্থেতে নানা অসুরবধের সহিত ভগবতী কালিকার মাহাত্ম্য কহিয়াছেন, তাহাকে ভাগবত করিয়া জানিবে। কলিযুগে বৈষ্ণবাভিমানী, ধূৰ্ত্ত দুরাত্মা লোক সকল ভগবতীর মাহাত্ম্যযুক্ত গ্ৰন্থকে ভাগবত না বলিয়া অন্য ভাগবতের কল্পনা করিবে। অতএব পুৰ্ব্ব পুর্ব গ্রন্থকারের অধুত বচন সকলকে শুনিবা মাত্র যদি পুরাণ করিয়া মান্য করা যায়,তবে পূর্বের লিখিত বৈষ্ণবের রচিত বচন এবং এইরূপ শক্তের কথিত বচন এ দুইয়ের পরস্পর বিরোধ দ্বারা শাস্ত্রের অপ্রামাণ্য এবং অর্থের অনির্ণয় ও ধৰ্ম্মের লোপ এককালে হইয়া উঠে। 'অতএব যে সকল পুরাণের ও ইতিহাসের সর্বসম্মত টীকা না থাকে, তাহার বচন প্রাচীন গ্রন্থকারের ধূত না হইলে প্রমাণ হইতে পারে না । পঞ্চম, শ্ৰীভাগবত বেদান্তসূত্রের ভাষ্য নহেন। ইহা যুক্তির দ্বারাতেও অতি সুব্যক্ত হইতেছে, যেহেতু, “অন্থাতো ব্ৰহ্মজিজ্ঞাসা” অবধি “অনাবৃত্তিঃ *ማኅቨፍ” ५a *Jठ अgg °ोंbअंठ QሞሻRgኝIባ সংসারে বিখ্যাত আছে। তাহার মধ্যে কোন সূত্রের বিবরণস্বরূপ এই সকল শ্লোক ভাগবতে লিখিয়াছেন, তাহা বিবেচনা করিালেই বেদান্তসূত্রের ভাষ্যরূপ গ্ৰন্থ শ্ৰীভাগবত বটেন কি না, তাহা অনায়াসে বোধ হুইবে । তদযথা-দশম স্বন্ধে অষ্টমাধ্যায়ে“বৎসান মুঞ্চন কচিদসময়ে ক্রোশসংজতহাস, স্তেয়ং স্বাদ্ধত্ত্যথা দধিপয়ঃ কল্পিতৈঃ স্তেয়যোগৈ । মার্কান তোক্ষ্যন বিভজতি স cछब्रांखि डi७९ डिमखि, पदायिांड न शूए०