ਚੈਂਟ আলিপ্তর্সি হশ্রেণি যন্তৰে মতির দৃশ । বুদ্ধানাং মুগশাবাকি ভ্রাঙ্গতে পুণ্যসঞ্চয় ॥২১ ত্বং সৰ্ব্বগুণসম্পন্ন মাহসে বকুম?শম। ত্ৰৈলোক্যহন্দর ভীরু যেীবনং তেহতিবর্ততে। অহং লঙ্কাপতির্ভদ্ৰে দশগ্ৰীৰ ইতি শ্ৰুত: ॥ ২২ उश ८म 'ड१ ठँ]।। ९५ ड्रं (ड१ाम् ए१ाश्म् ॥ २० ক-চ ভাবদসে ৰং তং বিষ্ণুরিতাভিভাষসে । বীর্থ্যেৰ ওপস চৈধ ভোগেন চ বলেন চ | স মধু নো সমো ভদ্রে যং ত্বং কাময়সেই জনে ॥ ২৪ ইত্যুক্তবতি ভৰ্ম্মিংজ্ঞ বেদবতাথ সাববীং । মামৈবমিতি স ক চ তমুবাচ নিশাচরম্ । ২৫ ত্ৰৈলোক্যাধিপতিং বিষ্ণুং সৰ্ব্বলোকনমস্কৃতম্। ত্বতে রাঙ্কসেনান্তঃ কোহুবমষ্ঠেত বুদ্ধিমান ॥ ২৬ এবমুক্তপ্তয় তত্র বেদবতা নিশাচর । মুঙ্কজেষু চ তাং কন্যাং করান্ত্রেণ তদাম্পূশং । ২৭ ততো বেদবতী ক্রুদ্ধ কেশান হস্তেন সাচ্ছিনং। ব্যথিত রাবণ রথাগ হইতে ভূতলে নামিয়া সেই সুমহাব্ৰতা কস্তাকে কহিল,—১৬—২ • । “হে সুশ্ৰোণ! তুমি মহন্ধুতা হইয়াছ। এরূপ ন হইলে তোমার । এমন কুবুদ্ধি হইত না। হে মূল বিনয়নে । পুণ্যসঞ্চয় | করা বুদ্ধ ব্যক্তিগণের পক্ষেই শোভা পাণ্ডু, যুবতীর পক্ষে শোভূ পায় না। ভারু ! সৰ্ব্বগুণে অলঙ্কৃত হইয়া তোমার এবপ্রকার বাক্য বিন্যাস কী কর্তব্য হয় নাই । তুমি ত্রিভুবনমধ্যে প্রসিদ্ধ হন্দ ; কিন্তু তোমার যৌবনকাল মিছ। গত হইতেছে । হে ভদ্রে। আমি লম্বার রাজা, আমার নাম দশানন । অতএব তুমি আমার পত্নী হইয়া যাহাড়ে তোমার হুখ জন্মে, এক্ষণে এমন ভোগ্য বস্তর সন্তোগ কর। হে ভদ্রে । তুমি যাহকে বিষ্ণু নামে সম্বোধন করিতেছ, সে ব্যক্তি কে ? হে অঙ্গনে। তুমি যাহাকে বিবাহাৰ্থ বাসনা করিতেছ, সে ব্যক্তি বীর্ধা, বল, ভোগ এবং ওপস্তায় • আমার সমান নহে।” রাক্ষস রাবণ এইরূপ কথা কহিলে, সেই কন্যা বেদধতী রাবণকে কহিলেন,— ২১-২৫ । “তুমি বিষ্ণুসমূদ্ধে এরূপ কথা কহিও না। এই ত্রিলোকের ঈশ্বন্ধ বিষ্ণু সৰ্ব্বপ্রাণীর ~পূজনীয়। অতএব হে স্বাক্ষসগু! তুমি ছাড়া অন্য কোন বুদ্ধিমান লোক ঠাইকে অপমানের কথা বঠিবে" সেই সমরে রাক্ষস রাবণ বেদবতীর এই কৰ। .6ন। হজের অগ্রভাগ দ্বারা fেই ধরে বেদবতীর --বেশম্পর্শ করিল পরে সেই বেতী ক্ৰোধতি श्रेष्ठ मिण श्पप्राद्र श्रीशन (कननकन श्स्रि७ ՖՆ Պ ծ অসি করপ্তম্ভ কেশংশ্চিমান তারেং। ২৮ সা জ্বলন্তীব রোধের্ণ দহঞ্জীব নিশাচরম্। উবাচয়িং সমাধা মরণার কুত্ত্বরা। ২১ ধর্ষিতায়াস্তুয়ানার্য্য ন মে জীবিতমিষাতে । ক্ষেপ্তম্মং প্রবেঙ্ক্যামি পাতস্তে হুতাশনম্। ৩• ধৰ্ম্মত্ত্বি ধৰ্ষিত চাহং ত্বং পাপায়। বনে। ওস্মাণ্ডব বধাৰ্থং হি সমুখপংক্ষামহং পুনঃ । ৩১ ন হি শক্যঃ স্থিস্থা তত্ত্বং পুরুষঃ পাপনিশ্চয়: । শাপে যি মস্ত্রোংস্থষ্ট্রে তপস" বাধো ভবেৎ ॥ ৩২ যদি তুস্তি মধু কিঞ্চিং কুতং দত্তং ছতং তথা । তস্মাৰ্ববোনিজ৷ সাধ্বী ভবেন্ধুং ধৰ্ম্মিণ: স্থত। ৩৩ এবমুত্ত্বা প্রবিষ্ট সা জ্বলিতং জাতবেদসমূ। পপাত চলিবে ব্য পুষ্পবৃষ্টি: সমস্তত: ॥ ৩৪ দৈধা জনকরাজস্ব প্রস্থ ও তনয়! এভে। তপ ভার্ষ্য মহাবাহো বিষ্ণুস্তুং হি সনাতন । ৩৫ পুৰ্ব্বং ক্রোধহত: শত্রুর্ঘস্থাসে নিহতস্তর। উপশ্ৰেয়িত্ব শৈলভিস্তব বাধ্যমমসুষমৃ ॥ ৩৬ লাগিলেন । অধিক কি, তাহার করই বেদ খড়া হইয়। ওখন ঠাহার কেশ-সমুহ কৰ্ত্তন করিতে লাগিল। সেই কষ্ঠা মরিবার নিমিত্ত ত্বরান্বিত হইলেন এবং ফ্রোধে জ্বলিয়। উঠি যেন রাক্ষস রাবণকে দগ্ধ করউই বলিগেন ;–“রে অনার্থ রাক্ষস ! তুই আমাকে ধৰিs করিয়াছিল বটে, কিন্তু আমার প্রাণ লইত্তে পঞ্জিৰি না। তএব তোর সাক্ষাতেই আমি অনলে প্রৰিষ্ট হইব । ২৬-৩০ । তুই পাপাত্রা হইয়া, কেশম্পর্শ দ্বারা বনমাঝে আমাকে ধৰিত করিতেছিস ; অতএব তোর বধের জন্ত আমি পুনরায় ধরাধামে জন্মগ্রহণ করিব। আমি যদি তোকে শাপ দি, তাহা হইলে আমার তপস্তার বৃথা ক্ষয় হইবে ; বিশেষতঃ পাপ বিষয়ে কুতসঙ্কল্প পুরুষকে বধ করা স্ত্রীলোকের সাধ্যের অতীত। বদ আমি কিঞ্চিং সং কৰ্ম্ম, দান অথবা হোম করিয়া থাকি,—তাহা হইলে সেইসকল কৰ্ম্ম দ্বারা সতী এবং অযোনিজ হইয়ু, কোন ধাৰ্ম্মিক ব্যক্তির কস্তারূপে জন্মগ্রহণ করিব।” এই কথা কহিয়া বেদবতী জ্বলন্ত অগ্নিতে প্রবেশ করিলেন। আকাশ হইতে চারিদিকে স্বগীয় পুষ্প বৃষ্টি হইতে লাগিল। ৩১-৩৪ । হে মহাবাহো প্ৰভো! সেই বেদবতীই জনক.রাজের কক্তারুপে জন্ম লইয়া তোমার সহধৰ্ম্মিণী श्रेश्र्रश्न ७ष९ बिहे (महे मनाउन विश्। ,%त्व cषण१७ौद्र एक्लष शब्र। ८१ *ज निरउ रहेष्ठाছিল, এজ৭েসেই বেদবতীই তোমার মামুন বলের
