*** পয়ে না। হে মুনিপুজনগণ! সেই পুরে সকল স্থানে পরিক্স নাৰীগণ বিচরণ করিতেছেন। মহাভাগ দৈক্ষ্যোরগণ মহং পাপ করিলেও শঙ্করের অর্জনে গগন্থর এবং শ্ৰেীত, স্মার্জ, ধৰ্ম্মজ্ঞ ও তত্ত্বৰ্ম্মে নিরস্তর আসঙ্ক জানিবে এবং তাহারা মহাদেবের দেবতা ত্যাগ করিয়া কেবল क्रूजॉर्कम निद्र७ । वृएप्लांब्रह, दूषञ्चक, সর সকল প্রকার আয়ুধারী ও সৰ্ব্বদা মুক্তি; তাহাদিগের নয়নদ্বয় দাবাগ্নিসদৃশ তীর-দর্শন। " অহাদিশের মধ্যে কেহ প্রশাস্তু, কুপিত, কুজ, বামন কেহ বা নীলোৎপলদলসদৃশ খামবৰ্ণ নীলকুঞ্চিত কেশকলাপ, কেহ বা নীলাদ্রি বা স্থাণুর তুল্য, কেহ বা জলধর গর্জনবং গর্জনকারী ইহারা সকলে যুদ্ধপ্রিয় যুদ্ধশাস্ত্র বিশারদ ও ময়কর্তৃক রক্ষিত হইয়া সেই পুরী ভূমিত করিতে লাগিল। সেই পুরী সমরানুরাগী, স্বস্তৃঢ়, সুর-মখন দৈত্যগণ কর্তৃক অধিষ্ঠিত। তাহারা শিবপত্র-পূজনে লব্ধ বলবীৰ্য্য রবিতুল্য, তেজস্ব ও জঙ্কান্ত দেবগণ ও মুররাজ সদৃশ কমনীয়দর্শন। ২৪-৩৭। হে জিশ্রেষ্ঠগণ। যেরূপ ক্রমশ্রেণী দাবাদ কর্তৃক দগ্ধ হয়, অন্ধ্রপ দৈত্যগণের এতাদৃশ বৈভব হইয়াছিল যে, ইত্ৰ সমেত দেবগণ পুরুত্রন্থের অগ্নি দ্বারা দগ্ধ হইতে লাগিলেন। অনন্তর তাহার দগ্ধ হইতে থাকিলে যখন দেখিলেন নিরুপায়, তখনই দেবেশ্বর হরিকে অভিবাদনা করিয়া সেই অপ্রতিম তেলী হরিকে সকল বিষয় কহিলে শ্ৰীমন্ নারায়ণ, তিনিও চিন্তা করিতে লাগিলেন; কি করা উচিত ? অশ্বথামী সেই ভগবান দেবকাৰ্য্য-বিষয়ে অভীষ্টদাতা এইরূপ মনে করিয়া যজ্ঞমূৰ্ত্তি জনাৰ্দ্দন, যজ্ঞপুঞ্জকে স্মরণ করিলেন। কেন না, তিনি যজ্ঞভুক্ত, ঘন্ধ, ঈশান বাগলীলগণের মনোবাঞ্ছাপূরক ও প্রভু। অনস্তর দেবকার্যসিদ্ধির নিমিত্ত তখন সেই যজ্ঞপুরুষ স্কৃত হইঙ্গা উপস্থিত হইলে, সেই সময় ইন্দ্রসমেত দেবগণ সেই পুরুষকে প্রণাম ও স্তব করিলেন। ভগবান মায়ণও বঙ্গরূপী সেই সনাতন পুরুষকে ওইক্রসমেত দেবগণকেও দর্শন করির কহিতে লাগিলেন ; উপস্থিত উ-বােগার পরমেশ্বর শিবকে তোমরা পূজা কর; সর্থ হইলে পুঞ্জয়ের বিনাশ ও ত্ৰিজগতের বিভূতি গাড় হইৰে। স্থত কহিল্লেন, জলস্তর দেবগেবের দেই বাক্য শ্রবণে মহসিংহনাদ করিয়া সেই ৰীক্ষান দেবগণ যজ্ঞেশকে স্তৰ করিলেন । অনন্তর ভগবান -श्राक्च्न जनार्थन चाहे ल्छि। कब्जिा भूमल्ला cजहे ক্রিাশগঞ্চে কছিলেন; স্কারপূর্বক বা ক্ষতাপূর্বক, শ্রণিস্থল, দহন, ভোজন করিলেও দি কোন পুরুষ । লিঙ্গপুরাণ। মহাদেবকে পুজা করে, তাহ হইলে সে পুরুষ অপাপ হইবে ; এ বিষয়ে সংশয় নাই। আপাপগণকে হনন করিবে না, পাপিষ্টগণই হননীয়, এ বিষয়ে সংশয় নাই। হে দুরোত্তমগণ! জহুরুগণ শ্বদ ও পাপী ; তোমরা মহাবল হইলেও পরমেষ্ঠী রুদ্রের প্রভাবে তাহাদিগকে বধ করিতে পাঞ্জিবে না। ৩৮-৪৯ । হে দেবগণ ! আমি কে ? সন্ধাই বা কে ? দেবরিস্থান দৈত্যগণই বা কে ? মহাত্মা, মুনিগণ তাহারাই বা কে ? বিভুর প্রসন্নতা যে পুরুষে আছে, সেই খানেই বিষ্ণুত্ব, ব্ৰহ্মত্ব, বীরত্ব ও মাহাত্ম্য বর্তমান। যিনি সপ্তবিংশ তত্ত্বস্বরূপ ও নিত্য; যিনি পরাৎপর ও প্রভু, যিনি বিশ্বেশ্বর ও অমরেশ্বর, যিনি জগদ্ধবন্দ্য ও বিশ্বধার ; তিনিই সৰ্ব্বশ্বেস্বামী, তিনিই মহেশ্বর ; অবলীলাক্রমে তিনি দেব ও দৈত্যগণ এইরূপ বিভাগ করিয়াছেন, দেবগণ তাহার একাংশ অর্থাৎ ( শিবলিঙ্গ) পূজা করিয়া দেবত্ব লাভ করিয়াছেন; ব্ৰহ্ম ব্ৰহ্মত্ব প্রাপ্ত হইয়াছেন। আমি বিষ্ণুত্ব প্রাপ্ত হইয়াছি। এই জগতে তাহাকে পূজা না করিয়া কোন পুরুষ সিদ্ধি ইচ্ছা করিতে পারে ? তিনিই লিঙ্গার্চনবিধিবলে ধৰ্ম্মনিষ্ঠ ও শ্রেীত-স্মাৰ্ত্তবিধিজ্ঞ। তিনিই সকল দৈত্যগণকে হনন করিতে পারেন। উপসদৃ যজ্ঞে প্ৰভু রুদ্রকে যথাস্তায়ে পূজা করিলেই আমরা দৈত্যসত্তমদিগকে জয় করিব। তারকাঙ্ক ও ময়দানব, যে রক্ষা করিতেছে, ত্রিপুর সেই একীভূত স্ফটিক সদৃশ শুভ্র আকাশস্থ ; অদ্বিতীয় ত্রিপুর সেই ভগবান ত্রিনেত্র ব্যতিরেকে কোন পুরুষ হনন করিতে সমর্থ হইবে ? স্থত কহিলেন, এই প্রকার কহিয়া হরি উপবিষ্ট হইয়া উপসদৃ যজ্ঞে প্রভুকে পূজা করত সহস্ৰ সহস্র ভূতগ্রাম দর্শন করিলেন। তাহদিগের হস্তে শূল, শক্তি, গদা, টঙ্ক, পাষাণ, শিলাযুদ্ধ এই প্রকার শস্ত্র সকল বর্তমান। তাহারা নানা বেশধারী, কলামিরুদ্রসদৃশ ভয়ঙ্করদর্শন ও কালরুয়োপম। হরি সেই সময় প্ৰণিপাত করিয়া অবস্থিত, তাহাদিগকে কহিতে লাগিলেন, তোমরা দৈত্যপুরুত্ৰয়ে গমলপূৰ্ব্বক দৈত্যগণকে যথাসম্ভব দহন, ভেদ ও ভোজন করিয়া পুনরায় তোমরা যেখান হইতে আগমন করিয়াছ, সেই স্থানে গমন করিও। এই প্রকার করিলে জেমাদিগের ভুক্তি (ঐশ্বধ্য) বৃদ্ধি হইবে; अत्र चभि:उ अश्वत कब्रिह बड़े शा, ज्छन उशक्षा মঞ্চলে ত্রিপুক্সগরে প্রবেশ করিয়া লক্ট হইল; জনম্বর cभहे छूउ#* cभाषचंद्र निक बांखछरय महे
