পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/১৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূৰ্ব্বভাগ । আৰু আরোগ্য পুষ্টি, এ সকল বৃদ্ধি ও পাইতে থাকে, » ጎ› আমি সংগ্রামে সকলকেই পরাজয় করিলাম, আর অপমৃত্যুভয় থাকে না, সমৃদ্ধি ও প্রজ্ঞাদি শাস্তি- এক্ষণে কেবলমাত্র শঙ্কর অবশিষ্ট আছে। এম, গুণের সহিত উপচিত হয়, ও মুম্বশ্ব স্বস্বপ্ন হয়। তুষ্ট্রগ্রহ, বিষ, শত্ৰুকুলের সহিত ক্ষয়প্রাপ্ত হয় এবং সকল মনঃপীড়া, রোগ নাশপ্রাপ্ত হয় ও মন-মুখ পুত্রপৌত্রাদির সহিত বুদ্ধি পাইতে থাকে। ভক্তগণ পিনাকীর এই শরভাকার পরমরূপ যাহারা শুনিতে উংসুক, সেই সকল ভক্তজনের নিকটে ইহা প্রকাশ করবে। ভক্তের ঐ সকল, ভক্তসকাশে চোঁর ব্যাঘ্র সপ সিংহাদির স্বমস্বরূপ শরভের চরিত্র কীৰ্ত্তন করিবে এবং স্বয়ং পাঠ করিবে ও শুনিবে । বিশেষতঃ সকল শিবোৎসবে চতুর্দশীতে, অষ্টমীতে, প্রতিষ্ঠাকালে এই শিব-সন্নিধিকারক শরভ-চরিত অবশু অবগু পাঠ করবে। ভূমিকম্প, দাবাগ্নি ও পাংশুবৃষ্টি রাজভয় বা অন্ত কোন উৎপাত হইলে এবং উল্কাপাত, মহাৰাত, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি প্রভৃতি উৎপাতে এই শরভচরিত্র ভক্তিপুৰ্ব্বক পাঠ করিলে সকল উপদ্রব বিনষ্ট হইয় থাকে। যে ব্যক্তি এই সৰ্ব্বোত্তম স্তব পাঠ বা শ্রবণ করে। সে ব্যক্তি রুদ্রত্ব প্রাপ্ত হইয়া রুদ্রের অনুচর হইয়া থাকে। ১৯১—১১৮ । যু:ধতিতম অধ্যায়ু সমাপ্ত। সপ্তনবতি তম অধ্যায় । ঋমিল্লা বলিলেন;–পুরাকালে জটামেলি ভগবান ভগনেত্রহর হর পাকশাসন পরাক্রমী জলন্ধরকে কিপ্রকারে হনন করেন ? হে সুব্রত রোমহর্ষণ ! তাহা বলিয়া আমাদিগের আকাঙ্ক্ষা নিবৃত্তি করুন। হুত বলিলেন;–সাক্ষাৎ, সমসদৃশ তপস্থায় লব্ধ বিক্রম প্রবলপরাক্রান্ত জলমণ্ডলসম্ভব জলন্ধর নামে এক মুহুর ছিল, সেই অক্ষর কর্তৃক দেব, দানব, যক্ষ, রাক্ষস, পয়গ, অধিক কি ভগবান ব্ৰহ্ম পৰ্যন্ত সমরে পরাজিত হইয়াছিলেন। সে অম্বর এইরূপে সকল ব্রহ্মাদি দেবগণকে পরাজয় করিয়া দেবদেবেশ্বর বিশ্বহর বিষ্ণুর সমীপে গমন করিল। পরে র্তাহীদের উভয়ের অষিশ্রাস্তু দিবারাস্ত্র ব্যাপিয়া নিয়ত যুদ্ধ হইতে লাগিল । এইরূপে যুদ্ধ করিতে করিতে বিষ্ণুও তাহার" নিখটে পরাজয় প্রাপ্ত হইগেল । এইরুপ বিষ্ণুক্ষে পর্ঘ্যৰ জয় করিয়া সেই ভূমি प्रथ*ख्रिष्ठ छलकग्न अॅश्वग्न भिनांकँौग्न छङ्गषांममांध्र चैौन्न অনুচর দৈত্যগণকে বলিলেন : হে নবগঙ্গব । তাহাকে নদী ও প্রমথগণের সহিত পরাজয় করি তোমাদিগকে শিবত্ব, ব্ৰহ্মত্ব, বিষ্ণুত্ব, ইন্দ্রস্তুপ্রভৃতি দেবত্ব দান করিব। জলন্ধরের সেই বাক্যশ্রবণে পাপিষ্ঠ দানবাধমেরা যেন মৃত্যুদর্শনে তৎপর হইয়াই উচ্চৈঃস্বরে গর্জন করিয়া উঠিল । সেই ভীম-. পরাক্রম জলন্ধর স্বয়ং যুদ্ধবাসনায় সন্নদ্ধ হইয়া সেই সকল দৈত্য ও অন্তান্ত দৈত্যগণের সহিত শিবের অভিমুখে যাত্রা করিল। ভগবান প্রমথগণবেষ্টিত নদাসমভিব্যাহারী মহেশ্বরও সুমেরু-শৃঙ্গের স্তায় সেই দৈত্যেন্ত্রকে দেখিয়া এবং তাহার অন্ত কর্তৃক অবধ্যত্ব শ্রবণ করিয়া ব্রহ্মার বাক্য রক্ষা করিবার নিমিত্ত হান্ত করিয়া বলিলেন, হে অনুরেশ্বর! সম্প্রতি এযুদ্ধে তোমার কি প্রয়োজন ? কেন বৃথা সংগ্রামে বাণে ক্ষতবিক্ষত হইয়৷ মৃত্যুমুখে পতিত হইতে উদযুক্ত হইতেছ ? মহাবল জলন্ধরও পিনকীর শ্রোত্রবিদারক বাক্যশ্রবণে অসহিষ্ণু হইয়া বলিতে লাগিল, হে মহাবাহো বৃষধ্বজ ! হে দেবদেব! আর বৃথা বাক্য ব্যয় নিম্প্রয়োজন। চনাকিরণসন্নিভ তীক্ষ্ণ শস্ত্রে যুদ্ধ করিবার নিমত্তই এখানে আগমন কুরিয়াছি। ভগবান শূলী অমুরের এতাদৃশ বাক্য খুবণ করিয়া অবলীলায় চরণাঙ্গুষ্ঠ দ্বারা মহাসমুদ্রে ভীষণ সুদর্শনচক্র উৎপন্ন করিলেন। ত্রিপুরারি সমুদ্রে এইরূপে নিশিত চক্র উৎপাদন করিয়া পাছে এই চক্রে ত্রিজগৎ ও দেবগণ নিহত হয়, ইহা বিবেচনা করিয়া চক্রকে সেই সমুদ্রেই স্থাপন করত হাসিতে হাসিতে সেই অমুরকে বলিলেন। ১—১৭। হে অনুরেন্দ্র জলন্ধর । যদি চরণাঙ্গুষ্ঠ দ্বারা মহাসমুদ্রে নিৰ্ম্মিত চক্রকে উত্তোলন করিতে সক্ষম হও, তাহা হইলে আমার সহিত যুদ্ধে প্রবৃত্ত হও, অন্যথা নহে। গেই দৈত্যপতি পিনাকীর তাশ বাক্য শ্রবণে ক্রোধে আরক্ত-নয়ন হুইয়া, নেত্ৰাবলোকনে ত্রিজগৎকে যেন দগ্ধ করিতে লাগিল, পরে তাহাকে বলিতে আরম্ভ করিল,—হে শঙ্কর। গরুড় যেমন নিৰ্ব্বিষ ভুণ্ডুভ (চোড়) সপকে অবলীলায় বিনাশ করে, আজ আমিও সেরূপ গঙ্গাখতে তোমাকে নদীকে ও সকল দেবগণের সহিত এই ত্রিলোককে পর্যন্ত সংহার করিৰ। হে মহেশ্বর! আমি এই সবাসৰ স্থাবর-জঙ্গম সকলকে নিহত করিতে সক্ষমg এ ত্রিভুবনে এহেন কে জাছে যে আমরে বণেরও י"י ייק י"א לא היה יווידידייויד חייה * זוהיחליש