भैक्लष्ट्र-जifश्ये]-ज१ेश् গামর্থ্য ৰায় ক্ষীণ হয়ে । এর চেয়ে অবনতি কাগজের আর নেই। কেবল অসত্য বা অন্যায়ের জন্যই নয়, নিশ্চয় জেনো কুঞ্জত কখনো দীর্ঘজীবী হয় না।* শুভাকাঙ্খী-ঐশরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তোমার প্রশ্ন আমি নাটক লিখি না কেন ? বোধ করি, তোমার এ জিজ্ঞাসা মনে এসেছে দুটো কারণে। প্রথম, নাট্যকার এবং অন্যান্ত গ্রন্থকারের রচিত উপন্যাসের নাট্যরূপদাতা ঐযুক্ত যোগেশ চৌধুরী সম্প্রতি বাতায়নে বাংলা নাটক সম্বন্ধে ৰে মন্তব্য প্রকাশ করেছেন, তাকে তুমি সম্পূর্ণ স্বীকার করে নিতে পারোনি এবং দ্বিতীয় হচ্ছে, তোমরা নিরস্তর যে-সমস্ত নাটকের অভিনয় দেখে থাকে, তাদের ভাৰ, ভাষা, চরিত্রগঠন ইত্যাদি বিচার করে দেখবার পর তোমাদের মনে এই কথা জেগেছে যে, শরৎচন্দ্ৰ নাটক লিখলে হয়ত রঙ্গমঞ্চের চেহারার একটু পরিবর্তন হতে পারে । তোমার প্রশ্নের উত্তরে আমার প্রথম কথা এই ষে, আমি নাটক লিখি না, তার কারণ হচ্ছে আমার অক্ষমতা । দ্বিতীয়, অক্ষমতাকে অস্বীকার করে যদিই বা নাটক লিখি, তা হলেও আমার মজুরি পোষাবে না। মনে কোরো না কথাটা টাকার দিক খেৰেই শুধু বলচি। সংসারে ওটার প্রয়োজন, কিন্তু একমাত্র প্রয়োজন নয়, এ সত্য একদিনও ভুলিনে। উপন্যাস লিখলে মাসিকপত্রের সম্পাদক সাগ্রহে তা নিয়ে ৰাবেন, উপন্যাস ছাপাবার জন্তে পারিশারের অভাব হবে না, অন্ততঃ হয়নি এতদিন এৰং সেই উপন্যাস পড়বার লোকও পেয়ে এসেছি । গল্প লেখার ধারাটা আমি জানি। অন্ততঃ শিখিয়ে দিন বলে কারও স্বারস্থ হবার দুর্গতি আমার আজও ঘটেনি। কিন্তু নাটক ? রঙ্গমঞ্চের কর্তৃপক্ষই হচ্ছেন এর চরম হাইকোর্ট । মাথা নেড়ে যদি বলেন, এ জায়গাটায় জ্যাকশন (action) কম,—দর্শক নেবে না, কিংবা এ বই অচল, ত তাকে সচল করার কোন উপায় নেই। তাদের রায়ই এ-সম্বন্ধে শেষ কথা । কারণ, তারা বিশেষজ্ঞ । টাকা জেনে-ওয়ালা দর্শকের নাড়ী-নক্ষত্র তাদের জানা । সুতরাং এ-বিপদের মধ্যে খামাক ঢুকে পড়তে মন আমার দ্বিধা বোধ করে। নাটক হয়ত আমি লিখতে পারি। কারণ, নাটকের ষা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বৰ্ত্ত— ৰ ভালো না হলে নাটকের প্রতিপাদ্য কিছুতেই দর্শকের অস্তরে গিয়ে পৌছায় না— সেই ডায়ালোগ লেখার অভ্যাস আমার আছে। কথাকে কেমনভাবে বলতে হয়, কত সোজা করে বললে তা মনের ওপর গভীর হয়ে বসে, সে-কৌশল জানিনে, তা SSS0SSL SS0SSS BBB BB BBSDDDSBBDD DDDDDu BBBBB BBDS