BB DMuD SASAASAAAS ব্যক্তিগত উপাধি। তিনি কোন সালে জন্মিয়াছিলেন, তাহা ঠিক জানা যাযনা, তবে তাহাব সময সম্বন্ধে মোটামুটি এই স্থিব হইয়াছে যে, তিনি ১৫১১ হইতে ১৫৬৫ খৃষ্টাব্দ পর্য্যন্ত সমযে বৰ্ত্তমান ছিলেন। ইহাতে এই বুঝায না যে, তিনি ঐ ৫৫ বৎসরই বাচিযাছিলেন । ইহাতে বুঝায যে, তাহাব কৰ্ম্মজীবন ঐ সমগেল, বা অনেকটা ঐ সমযেব মধ্যে পতিত হইযাছিল। বলুনন্দনের পিতাব নাম ছিল হবিহল ভট্টাচার্য। তিনিও খুব সম্ভপত: একজন বড় পণ্ডিতই ছিলেন, কিন্তু ক্টোচাল লেপ পই এ পর্য্যন্ত পাওযা যায নাই । JJB BBBBBBSBB BSBB BKKSB MBBSBSS BB আছে, তাহাব নাম শ্ৰাদ্ধপ্রযোগ তত্ত্ব’, আল তাহলে রচলিতlর নাম হলিহব ভট্টাচার্যা। [Catalogue Sonntilaire des Manuscrits Sauscı its et Palis de la Iłibliothequc Nationale, par A. Cabaton, 1907-8, Paris, 1, 47, No. 306 ] একে লইপানি স্মৃতিল বই, তবে উপব,--- যেমন বলুনন্দনের বইগুলিপ নাম ‘তত্ত্ব' দিমা, চচাপও সেইরূপ ‘তত্ত্ব’ দিয নাম, এবং তৃতীয়তঃ লেখকেব নামটিও আপীল হলিচল ভট্টাচার্য্য—এই সকল দেখিয মনে হইতেছে, এই পইপানি সম্ভবতঃ লঘুনন্দদেব পিতালই লেখ । রঘুনন্দন থাকিতেন নদীযাস বা নবদ্বীপে । তখনকার নদীযা যেন কতকটা এপন কবি কলিকাতা । উছা যেমন প্রকাণ্ড, সুন্দল ও সমুদ্ধিশালী ছিল, তেমনই বিশ্ববিদ্যালয-নগর হিসাবে মান স্থান হইতে বহু ছাত্র ওখানে পণ্ডিতে অাশিত। বড় লন্ড টোল ছিল, প্যাতনামা বহু পণ্ডিত ছিলেন, কাজেই ছাত্রেবা দলে দলে ওখানে আসিযা জুটিত, এবং লেখাপড়া শিপিলা দেশে ফিলিয। যাইত। কেচ কেহ আবাব ঐখানেই থাকিযা যাইত। রঘুনন্দনেরই সমসাময়িক ছিলেন মহাপ্রভু চৈতন্যদেব, এবং তিনিও নবদ্বীপেই জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। চৈতন্যদেবের কল্যাণে নবদ্বীপধাম বৈষ্ণবদেব তীর্থে পবিণত হইয়াছিল। এই নলদ্বীপে এক পরিবার ছিল, তাঙ্গল। বংশানুক্রমে স্মৃতিতে পণ্ডিত। প্রথম শ্ৰীকর আচার্য্য। তাহার পুত্র শ্ৰীনাথ আচাৰ্য্য চুডামণি। আবার লীনাথের পুত্র রামভদ্র ন্যায়ালঙ্কার ভট্টাচার্য্য। ইচাবা সকলেই খুব পণ্ডিত ছিলেন। ইহাদেব মধ্যে শ্ৰীনাথ ত অনেকগুলি স্মৃতিব বই ও টীকা লিগিযা খুবই যশস্বী হুইযাছিলেন । এই শ্ৰীনাথই ছিলেন আলাপ লঘুনন্দনেব ওক । বলুনন্দন তাহাব বইযে স্থানে স্থানে তাহাব গুকর কথা উল্লেখ কলিযtছেন । আমাদেল দেশে একটা প্রবাদ আছে যে, বসুনন্দন ও চৈতন্ত এক ত্র নবদ্বীপের শ্রেষ্ঠ নৈযায়িক বাসুদেব সাৰ্ব্বভৌমেল টোলে কিছুদিন পডিয়াছিলেন । কিন্তু ইহা সাতা কি না ললা কঠিন। যাহা হউক, লঘুনন্দন অতিশয় মেধাবী ছাত্র ছিলেন, অrব ষ্টাচার বুদ্ধিও ছিল অত্যন্ত প্রখল । তিনি যে ভবিষ্যকালে একজন অসামান্ত পুরুষ হইবেন, ইহা অনেকেই বুঝিতে পাবিগছিলেন। ১২ - ০ খৃষ্টাব্দে মুসলমানেল বাঙ্গালাম আসে, এবং তাerপ পল এক শতাব্দী পলিয। ক্রমাগত চেষ্টা ও সদ্ধ বিগ্ৰহ কলিমা অবশেষে সমস্ত বাঙ্গাল দেশ জয করিগা ফেলে। এই তিন চালি শত বৎসল ধবিয তাঙ্গ বা লাঙ্গালাব লক্ষ লক্ষ হিন্দুকে ত মুসলমান কবিযাছিলই, উপলন্ত দীর্ঘকাল ধবিধা মুসলমানের অধিকালে পাকায় দেশেল বাণী হিন্দুবও বীতিনীতি, আচাব ব্যবহালে স্ব ভাবতঃই অনেক পবিবৰ্ত্তন দেখা যাইতেছিল। হিন্দুল ধৰ্ম্ম ও সামাজিক বন্ধন ক্রমশঃই শিথিল হইযা আসিতেছিল। রঘুনন্দন বয়ঃপ্রাপ্ত হইযা বুঝিতে পারিলেন, এ সকল মোটেই শুভ লক্ষণ নয, এই ভালে চলিলে, হিন্দুসমাজ আর বেশী দিন টিকিবে না। তাই তিনি মনে মনে ঠিক কলিলেন, এ সকলেল সংস্কাল কলিতে হইবে, এবং সময ও অবস্থাদৃষ্টে কিছু কিছু নূতন ব্যবস্থা দিয়া সমাজকে আলtল নূতন কলিযা বাধিতে কইবে, লাঙ্গালাল হিন্দু জাতি যেন লোপ না পায়, তাহার উপায কবিতেই চইবে । কিন্তু একাজ ত সোজা কাজ নয়। শ্রোত যপন বেগে লঙ্গিতে থাকে, তখন তাহাকে আটকানো কি যেমন-তেমন কথা ? মুসলমানেরা আসার পর এবং বলুনন্দনেব আগে কোনও কোনও স্বার্ত-পণ্ডিত সমাজ বাধিতে চেষ্টা কবিয়াছিলেন, কিন্তু তাহারা তেমন সুবিধা করিয়া উঠিতে পাবেন নাই। কিন্তু রঘুনন্দন কিছুতেই দমিলেন না, তিনি কাজে নামিয়া --- -- ২৯২৩
