পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/১৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: ঘটে না যে এমন নয় কিন্তু তাও অত্যন্ত অল্প। এসব কপ। আমির পরে লিশদভাবে আলোচনা করবার হলোগ পাব। এখন বোঝা যায় নে, পরিশম ও পৈশিক বাধা প্রায় এক । ‘প্রায়” কথাটা ব্যবহার কবা হল এই জন্য যে, BBBB BBBB SBB BBBSB BHBB BS TB সহিষ্ণুতার পর্যায়ে পড়ে। বায়াম একটা ছন্দোবদ্ধ পরিশম ছাড়া আর কিছু নয়। দেহের ভারের অনুপাতে যতদিন পেশীগুলি জব্বল থাকে, দেহের উৎকর্ষ এাভের জনা সে* eার যথেষ্ট। পেশীগুলি এই ভারের অনুপাতে সমশক্তির হয়ে উঠলে অনা প্রকারে পৈশিক বাধা কষ্টি করার প্রয়োজন হয়ে ওঠে । এই টাই সান্ত্রিক ও সাধারণ পায়ামের মল কণ । চলতি বায়ামগুলি বিচার করবার পূৰ্ব্বে আমাদের দেশের পুরাতন চুটি বিশেষ পদ্ধতির সামানা পরিচয় দেওয়া অবিতক । অনা কোন .দশে এ ধরণের কোন বায়াম-পদ্ধতি আজ পৰ্য্যন্ত হয় নি। হিন্দুদের পুরানো বায়ামপদ্ধতি—হঠযোগ --সৰ্ব্বজন বিদিত। আর একটি পদ্ধতির নাম ‘পায়াৎ" । হঠযোগের মত পায়াৎ পুরানো হলেও এটির বিষয়ে অত্যন্ত কম লোকেরই কিছু জানা আছে । একটু বিশ্লেষণ করলেই দেখা যায় যে, মূল বায়াম-পদ্ধতিগুলির উৎপত্তির উপর জাতীয় প। জনসমষ্টির মনোবৃত্তির ছাপ আছে । হঠযোগ ও পায়াতে এই মনোবৃত্তি পরিস্ফুট। হিন্দু ঋষির দেহের বাহিরটার চেয়ে দেহের আভান্তরীণ যন্ত্রগুলি শাসন করতে চেয়েছিলেন । হঠযোগের আসন বা ভঙ্গিগুলি গতিবিহীন, পায়াতেও কোন গতি নেই, কিন্তু অনেক মঙ্গোচ্চারণের পদ্ধতি আছে। বিশেষ কোন ভঙ্গিতে শরীরকে লেখে মম্বোচ্চারণ করলে আভান্তরিক বিশেষ বিশেষ মন্ধের আকৃঞ্চন ও সম্প্রসারণ হয়ে গাকে ; সম্প্রসারণটি মাকুঞ্চলের অনুপাতে কম। এই পায়ুতেই আজ "স্থর্যা নমস্কার’ নামে জনসাধারণের মাঝে নব পরিচয় লাভ করেছে । আধুনিক পায়ামগুলি গতিবছল। প্রাণশক্তি এই গতিবিহীন হঠযোগে নে অধিকতর বৃদ্ধি পায়, একথা আমরা পূৰ্ব্ব প্রমাণের উপর নিষ্ঠর করে মেনে নিতে বাধা ; কারণ হঠযোগকে বিচার করা আমাদের ব্যক্তিগত বিদ্যাবুদ্ধির দ্বারা সম্ভব নয়। - -- రి:ువ - আধুনিক বায়াম-পদ্ধতি এখন আধুনিক বায়াম-পদ্ধতিগুলির বিষয়ে আলোচনা করা যাক । =গাজিন তাতে ল্যা=াম– অনেক উৎসাহী ব্যক্তিদের ভিতর এই জাতীয় বায়ামের প্রচলন আছে। আমাদের দেশের ডাগু, ও বৈঠক ছাড়া অনা প্রকার খালি হাতের বায়ামগুলি ST3 বিদেশী। তাইলেও এগুলির অামাদের দেশে বহু প্রচলন হয়েছে, মলারের পুস্তকগুলির কৃপায় ও বিদ্যালয়ের ড্রিলের জন্য। ছাত্রদের মধ্যে ড্রিলের কোন ফল না পাওমা গেলে ও অ•া লক্তির যথেষ্ট্র উপকার পেয়েছেন। ডাও ও বৈঠকের কথা বিভিন্ন, এই দুটির উপর নির্ভর করে অনেকে অত্যন্ত বলশালী হয়ে উঠেছেন । দুদণ শিক্ষার্থীর পক্ষে কিছুকাল খালি হাতে বায়াম অভ্যাস কর। প্রশস্ত ; কারণ তার দেহের ভার ও পেশিক শক্তির অসমতার জন্তু এই বায়াম বিশেষ ফলদশী হয়। কিন্তু ক্রমাগত অভাসে যে এ ছুটির আর কোন বিভেদ থাকে না, একথা পূৰ্সেই বলা হয়েছে। পেশীগুলি এই সীমার মধ্যে সম্পূর্ণ উৎকর্ষ লাভ করলে দেহের ভার সেগুলিকে কোন প্রকার :বাধা দিতে সক্ষম হয় না, কাজেই তখন এমন কোন অন্য পকারের ল্যায়ামের প্রয়োজন হয়, যাতে বাধাটা ক্রমবদ্ধনশীল হতে পারে। পালি হাতে বায়ামের অভ্যাস বজায় রাখলে ফল ভিন্ন হয়ে যায়। একদিন যা পেশী ও শক্তি বন্ধন করত, সেটা পরে কেবল দেহের সহাশক্তি বাড়াতে পারে, সুতরাং খালি হাতে ব্যায়ামের ফল একান্ত সীমাবদ্ধ। --[d]