পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

----- •ि -3-प्झठान्झण्डौ গুলো কথা শুনে সাত পুরুষের বাস্থভিট। ছেড়ে যাওয়াটাও ঠিক নয়। দেখা যাক না, কতদূর কি হয়। বেঙ, বললে –দেখ ভাই, তোমাদের মত আমার শতবুদ্ধিও নাই, সহস্ৰ বুদ্ধিও নাই, আমার একবুদ্ধি বলছে আজই রাত্রে ঘর পাড়ী ছেড়ে সঙ্গীক অন্ত কোথাও পালিয়ে যেতে। অতএব আমি এপুলি অন্তত্ব চললাম। এই বলে লেগু, সেই রাত্রেই অন্তর অtশ্রয় খুজে নিল । পরদিন পোরবেলাতেই জেলেরা এসে দীঘিতে --- জাল ফেলে দীঘির যত মাছ, বেঙ, কচ্ছপ, কাকূড়া টেনে তুলুলে। সেই সঙ্গে শতবুদ্ধি, সহস্ৰবুদ্ধিও জালে ধরা পড়ল। তারা পালাবার জন্য অনেক চেষ্টা করল কিন্তু কিছুতেই কিছু হল না। জেলেরা তাদের আছড়ে মেরে ফেললে । কিছুক্ষণ পরে যখন জেলেরা শতবুদ্ধি ও সহস্ৰবুদ্ধিকে দড়িতে বেঁধে ঝুলিয়ে নিয়ে চলল তখন নিকটের আর একটা পুকুরে একবুদ্ধি নিঃশঙ্ক নিৰ্ভয় মনে সাতার কেটে বেড়াচ্ছিল। তাতীর বুদ্ধি এক সহরের মধ্যে এক ঠতীর পাস । সে নিতান্ত কুঁড়ে ছিল বলে সকলে তাকে কুঁড়ে তাতী বলে ডাক্ত । তার একখানা তাতেল সমস্ত কঠের গজাল গুণে৷ ভেঙে গিয়েছিল বলে একদিন সকালে কুড়,ণ নিয়ে এক বনের মধ্যে গেল কাঠ কেটে আনতে দেখে শুনে সে একটা শিশু গাছ বেছে নিয়ে তই কাটবার জন্ত কুডু,ল তুলেছে – এখন সেই গাছেতে এক পরা বাস করত। পরী তখন তাঁতীকে বলে – বাপু, এ গাছ তুমি কেট না, এ গাদে আমার অনেক দিনের বাস । পত্নীর কথা শুনে তাতী বললে –কিন্তু এ গাছ না কেটে তে উপায় নাই। ঘরে আমার তাত অচল, কাঠ কেটে না নিয়ে গেলে গজাল তৈরী হবে না, ছেলে-মেয়ের না খেয়ে শুকিয়ে মরবে। তাই বলছি দয়া করে আপনি অন্ত গাছে গিয়ে বাস করন । পর বললে –তুমি আমার কাছে যে কোন বর চাও আমি দেবো, কিন্তু এ গাছ তুমি কাটতে পারবে না। বরের কথা শুনে তার্তা বললে –বেশ, আপনি যদি আমাকে মনের মহ ৰত্ন দেন তো এ গাছ আমি কাটবো না । পরী বললে—কি বর চাই বলে ? তাতী বললে—আজ আমি বাড়ী গিয়ে স্ত্রী ও বন্ধুদের জিজ্ঞাসা করি, তারপর কাল এসে আমি বর চাইবো । তাতীর কথায় পল্লী রাজী হল। তাতী তখন সহরে ফিরে এসে তার বন্ধু নাপিতকে সব কথা বলে --- >8: “ পরামর্শ চাইলো। সুযোগ ছেড়ো না নাপিত বললে— বন্ধু, এমন পরীর কাছে গিয়ে তুমি একট। --- "---

      • ---
  • - " -o

বাপু, এ গাছ তুমি কেটে না রাজ্য চাও ; তুমি হবে রাজা, আর আমি হব মন্ত্রী ; মুখের আর সীমা থাকবে না।