পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--- আছে, সাও ভাল পরগণার মতন উচু নীচু ঢেউখেলান জমি আছে, আবার সমতটও আছে। এই সমতট আরপ দেশের মতন মরহুমি তে পালে, কিংৰ বাঙ্গালার মওন পলিমাটির দেশ ও হতে পাম । পলিমাটির দেশগুচে, সাধারণত: ইয়ে পাপে ধউ উ ત્રીત માકાનામ,-cયમમ નાર્કેનિક નામ મિનલ, अत्रात्र भू८५ ५त्र:५-, *ि***** P% I ******* গুলো, তাদের উপনদী, শাখ নদী, এরা পাহাড় পেকে রাশি পশি বালি কঁপি র বয়ে এনে পলিমাটি তৈরী করে ঢেলে দেস মোহানাপ কাছে । কতখানা করে বছরে ঢাগছে তা স্থান । আমাদের গঙ্গাসঙ্গমের কাছে মাপ নিয়ে হিসেব করে দেখা গে.ে যে, পতি হাজার বছরে সাড়ে পারে। ইঞ্চি পলিমাটি পড়ে। পঞ্চাশ হাজার ৭ছরে তাং লৈ দক্ষিণ বঙ্গ আরও ছত্রিশ । ত উচু হয়ে যাপে আর সমূদ্র গভ হতে কম নুতন জমি জেগে উঠপে ! সাপ *পে কি আর কবি গেয়েছে--- “সেদিন শনাল জলপি তহঁতে উঠিলে জননী, ভারতবর্য ।” তবে সমুদ গভ থেকে ডাঙ্গ যে এহ একই রকমে ওঠে, তা মনে *োরে। মা ৷ ভূগভে যে আঞ্চলের খেলা চলে তাঁর আভাস ত অ1ম4 আগ্নেযুগিরি থেকে, ভূমিকম্প থেকে সৰ্ব্বদা পাই । অt গুনের তেজে পূপিলার চেহারার যে পরিপ শুন হয়, সে আরও অতfকত, আর ও অভাবনীয়। ক্রমশঃ তোমাদিগকে সে কথা বোঝাৰ । আপাত ১: পদার্থ ৭ি% ও দ্রব্য গুণ সঙ্গকে দুই এক কথা বলতে হলে । মাধ্যাকর্ষণের নাম ত করেছি । এই অাকর্ষণের ফলে প্রতীক জড় কণা প্রত্যেক জড়কণাকে টানছে। পদার্থ মাএই জড়কণার সমষ্টি । যখন কণা গুলি জমাট বেঁধে থাকে, কাছে কাছে থাকে, তখন সে কঠিন পদার্থ। ধগন তারা দুরে দূরে দঁাড়ায়, পদার্থ টাব টলটলে ভাব হয়, তখন সে তরল হয়ে যায়। যখন কণা গুলো ক্রমাগত ছড়িয়ে পড়তে চায় তখন সে পদার্থ ধোয়া বা গ্যাস । এদের পরস্পরের একটা সম্বন্ধ আছে । বরফ কঠিন BBB S BB BS BSJJB B BB KK BB BD S জল তরল পদার্থ। তাকে আরও গরম করলে, অর্থাৎ ফোটালে, সে ভাপ বা বাষ্প হয়ে উবে যায়। আগে তোমাদিগকে বলেছি যে, স্তক্টোর দহ এত গরম যে, সেখানে কঠিন বা তরল দ্রব্য কিছু থাকতে পারে না, সবই গ্যাস। পৃথিবী যখন স্থগোল অঙ্গ হতে -*-- - - AASAASAASAASAASAASAASAASAAASSS SS0BB শিশু-ভারতী --- ছিটকে বেরিয়ে এল, তখন লেও একটা তপ্ত গ্যাশের গোল। তার পর সেই গোলার বাহিরটা জুড়াতে লাগল। গরম জিনিস জুড়িয়ে যাওয়াই সাধারণ নিয়ম । জলের বাষ্প জুড়ালে জল হয়। আরও বেশী জুড়ালে বরফ হয়ে যায়। পৃথিবীর খোলটারও সেই রকম হয়েছে। ভেতরটার ঠিক কি অবস্থা, তা আজ ও কেউ জানে না। তবে এটা নিশ্চয় বলা যায় যে, বাহিরের চেয়ে ভেতরটা মনেক বেণী গরম । দ্রব্য সম্বন্ধে আর একটা কথা বলি । পুথিবীতে যত । দলা আছে, তারা হয় মৌলিক, নয় বৌগিক। লোগ মৌলিক পদার্থ, কেন না তার মধ্যে এক লোহার কণা ছাড়া আর কিছু নেই। লোহার মরচে যৌগিক পদার্থ কাপণ লোহাকে অক্সিজেন গ্যাস খাওয়ালে তলে মরচে পড়ে। মরচের প্রত্যেক কণার ভেতর লোহার পরমাণু আর অক্সিজেনের পরমাণু মিশে রয়েছে । ৮াথড়ি যৌগিক পদার্থ, কেননা তাকে পাঞ্জামু কি ভাটীতে পোড়ালে পোয়। বেরিয়ে যায়, চূণ পড়ে থাকে । যে চুণ পড়ে থাকে সে ও যৌগিক পদার্থ– কেলসিয়ম বলে এক মৌলিক ধাতুকে পোড়ালেই অর্থাৎ অক্সিজেন খাওয়ালেই তাকে পাওয়া যায় । হাইড্রোজেন বলে এক ধেীয়া আছে তাকে অক্সিজেন থাওxালেই পাওয়া যায় বিশুদ্ধ জল । এর মানে এহ সে, জলের প্রত্যেক কণার ভেতর হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের পরমাণু মিশে রয়েছে । আমাদের মাথার উপর যে আকাশ রয়েছে, তাতে কি আছে, জান ? বাহিরে ত মহাশূন্ত, বলেহছি! কিন্তু ভূমিতল হতে প্রায় পাঁচশ কোশ পর্যাস্ত আকাশ জড় কণায় ভর। এই পচিপ কোশ পুরু বায়ুমণ্ডল পৃথিবীকে চারিদিকে ঘিরে রয়েছে, গেমন নারিকেলকে ঘিরে থাকে নারিকেল ছোবড়া । এর প্রধান উপাদান অক্সিজেন। এই অক্সিজেন আমাদের প্রাণবায়ু । মাক দিয়ে এই বায়ু টেনে নিয়ে আমরা খাবার হজম করি. বেঁচে থাকি । তবে খাটি অক্সিজেনের দাহিকা শক্তি ভীষণ । হুস্থ শরীরে শুধু অক্সিজেন বুকে টেনে নিলে দেহের ভেতরটা সৰ জলে পুড়ে পাক হয়ে যাবে। তাই তাকে কতকটা সংযত কতকটা নরম করবার জন্ত তার সঙ্গে মিশিয়ে রাখা হয়েছে নাইট্রোজেন নামে আর এক গ্যাস । এই নাইট্রোজেনও মৌলিক পদার্থ। এর প্রধান গুণ হচ্ছে যে, এ একটা রাশভারী পদার্থ, পোড়েও না, - --- - - - ------- [[E]جه جمجمه - حمهههاه