কাজলরেখা ( পূৰ্ব্ববঙ্গের রূপকথা ) চম্পানগরের চৗরাপর সাধু, সন্ন্যাসী বলিলেন ‘কপলের আল বিজয়নগরের চন্দধব সাধু- -- * 할 ক * তবে झे - 27ম ১১৩৯ পৃষ্ঠার পর - লেখা খণ্ডায় কে ? তু ఇf ইহ রাজ্যের সদাগর । リ একটা যজ্ঞ করিতে পারি। যজ্ঞের হীরাধরের এক ত্রি--- -こぶエさペー ফলে, আয়ু ফুরালেও ছেলের প্রাণ রত্নেশ্বর ; চন্দ্রধরের এক কন্ত। কাজলরেথ। । রূপে-গুণে দুইজনেরই তুলন। নাহ। কিন্তু **८न दि' श्य़ ? কপালের লেখা দুইজনেরহ মন্দ । রত্নেশ্বরের বয়স যখন দশ বৎসর, তখন কোথা হঠতে হঠাৎ একদিন এক সন্নাসী হীরাধবের বাড়ীতে আসিম উপস্থিত কইলেন। সন্ন্যাসী রত্নেশ্বরকে দেখিয়াহ বললেন 'এ ছেলের আয় বার বছর ।” गन्नाiनौत्र কথা শুনিয়া সকলে স্থায় আরো লাল বছরের মধো বেরবে না । এই লার বছরের মধ্যে এর গায়ে যদি চন্দ্রস্তর্মোণ আলো না লাগে, আর এক লাখ গুচ ফুটিয়ে হাওয়ার পথ বন্ধ ক’লে রাখা যায়, তা হ'লে শরীরও এর তাজা থাকবে। এই সময়ের মধে। রাজ্যের কোনো প্রাণীর এর মুখ দেপা ও মানা । তবে যদি এমন কোনো ঝিয়ারীর নাকের নিঃশ্বাস এর গায়ে লাগে যার বিয়ে হয়নি অথচ বিধবার লক্ষণ আছে, তাহ’লেই এ शग्न कद्रिग्ना डे2िण । বেঁচে উঠবে।’ ইৗরাধর সন্ন্যাসীকে এ ছেলের আয়ু বার বছর সন্ন্যাসীর কথায় হীরাধরিয়া পড়িলেন ছেলের কপালের লেখা তাহাকে ধর যজ্ঞের জোগাড় করিলেন। সন্ন্যাপী যজ্ঞ করিয়া BDB BBBB BB BBB BBBS BB BBBB BBBBBB BBB BBB ggBB BBB BBBBS BBB |
------------- --
- .” -fu
