蚤→→ বার প্রাণ বঁাচারীর ইচ্ছে থাকে, সে এখন কতেই সাবধান হও । তুমি এ কথা বললেই বুঝা যালে কে কেমন মেয়ে !" বন্ধুর কথা শুনিয়া রত্নেশ্বর প্রথমে ডোম্নী মেয়ের কাছে গেল। তারপর তাহাকে বলিল দেগে, ভাটিয়াল রাজা এ দেশে আসবে শোনা যাচ্ছে । সে আসলে কারুর রক্ষে নেই । তোমার প্রাণ বঁাচাবার ইচ্ছে থাকে তো এখন ঠাইতেই সাবধান হয়ে তার ব্যবস্থা করতে পার । রত্নেশ্বরের কথা শুনিয়া ডোম্নী মেয়ে চেচাইয়। উঠিল ও বাবা গো, এ কি সৰ্ব্বণেশে কথা ! তোমার দেশে এসেছি কি আমি প্রাণ হারাতে । শীগংগীর বলে কোপায় গেলে আম রক্ষা পাচ । রত্নেশ্বর সলিল গোয়াল ঘরের পছনে মাটির নীচে যে আঁধার কঠা আছে সেখানে গিয়ে তুমি গাকৃতে পার। সেখানে থাকলে কার পিছু টের পাওয়াল কথা নয়, তোমার ও প্রাণ চ14াবার ভযু ণেই । .કમના મts વfબન ‘કાન્નાન શ્રtામ મિત્રttન માજિ , | 학(, 1 **): 1. 1,(金, rit|이 BBSSS BSBB BBB BB 00S 0S S SSSSSS BBB ভাটিয়াল রাজাৰ হাতে তামাপ যাদ প্ৰাণ যায়, তা হ’লে আমার উপায় কি ৷” রমেশ্বর বলি- "লশ" .স বাপস্থা ও તનિષ્ટિ ની શ્રાcગ છૂમિ .st cમથ1 મts l' ড়োমনী হাতের কাছে যেখানে সাঙ্গ পাই । BBS BDDS BBBBBSB SttS S0D SDD DDDS বন্ধ করিয়া রfইল । হছার পর প্রত্নেশ্বর কাজলরেখাকে ডাকিয়া বলিল দেখে, ভাটিয়াল রাজা এ-দেশে আসবে শোন DYS S BB BSB BBS BB BSBS S B S SJBBB প্রাণ নাচাবার ইচ্ছা থাকে তো এপন ক’তেই সাবধান হও ।"
- fs.
রত্নেশ্ববের কথা শুনিয়া কাজলরেখা বলিল আমি দাসী-বাদী, আমার প্রাণের ভয় নেই। কিন্তু র্যার ঘরে আমি থেয়ে পরে বেঁচে আছি, তার সুখদু:থে অামারও সুখদুঃখ। ভাটিয়াল রাজা এলে তার যে বিপদ হবে সে বিপদ থেকে আমি দূরে থাকতে চাইলে । বলুন, আপনার কোনো বিপদের ভয় আছে নাকি, তাঙ্ক’লে আমার প্রাণ দিয়েও আপনাকে রক্ষণ করতে চেষ্টা করব।” ১২২৩ --***「膏委門に寺ーti - কাজলরেখার কথা শুনিয়া রয়েশ্বরের মনে আনন্দ ५.५ भt । ५११l५८५*1७ 1< • ग५1 *[**** বলিল তোমার যে বউ, নিশ্চয়ই সে ছোট লোকের তার যে তার দাসী, নিশxছ সে দাসী (NŲ: || নয় ।" কিন্তু কাজলরেখার পরিচয় জানারই বা উপায় কি ? আর কোনে উপায় না পাইয়া শেষে একদিন য়ত্বেশ্বর কাজলরেখাকে ধড়িয়া পড়িল কে সে, পরিচয় তাহার দিতেই কহবে । সে রত্নেশ্বরের পায়ের গোড়ায় লুটাইয়ু পড়িয়া বলিল রত্নেশ্বরের মুখে পরিচয়ের কথা শুনিয়া কাজলরেখার বার বছরের চোথের জল মার লাধ মানে না। চঃস্বর্যের অদেখা বনে বার বছর যাহাঁকে লইয়। তাহার থাকিতে হইয়াছে, যাঙ্গার কাছে সধবা হইয়াও বিধবার মত সে আছে, তাহার কাছে কি তাহার পরিচয় গোপন থাকিবে । কিন্তু বার বছর এখনও তো ফুরায় নাক্ট কাজলরেখা নিজের মুখে রত্নেশ্বরকে পরিচয়ই বা দেয় কিরূপে ! আঁচলে চোখ ঢাকিয়া চোখের জল মুছিতে --
