পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

fदङङ रुईग्न गfहङ । ब्रां ॐ ८ग श्रzनक गभग्नई दश কোন বিশেষ স্বার্থের জন্য নছে, প্রত্যেক ব্যক্তির অধিকারগুলি যাহাতে সুগমঞ্জস্তভাবে বজায় থাকে তাহাবুই,জন্ত । রাষ্ট্র যখন এই বল প্রয়োগ করিতে বাধা হয় তখন সে যে অন্ত:স্থিত লোকদের প্রকৃত স্থার (real wi]]) বিরুদ্ধে করে এমন কথা বলা চলে না। কারণ রাষ্ট্রের চেতনা এবং বুদ্ধি সমস্ত লোকের চেতন এবং বুদ্ধিরই প্রতীক। রাষ্ট্র যদি ভুলও করে তবে সকল লোকের ভুলের প্রতিভূ হিসাবে সেই ভুল মার্জনীয়। বোসাংকোয়েটও মোটামুটি হেগেল এবং গ্রীনৃএর পথই অমুবৰ্ত্তন করিয়াছিলেন। তাহার কাছে রাষ্ট্র ছিল মহতী একটা শক্তির মূৰ্ত্তিমান বিগ্রহ এবং ংেগেল জীবনের পরিপুষ্টির প্রধান সঙ্গায়ক । তিনি বলিয়াছিলেন যে, রাষ্টের প্রচণ্ডতা এবং শ্রেষ্ঠত এত অসাধারণ যে, তাছার সাম্নে আর সমস্ত অনুষঙ্গের দাবী স্নান হইয়া যায়। রাষ্ট্র হইতেছে গতিমান (dynamic), নিজের চেতনার মপো প্রতোক পৃথগাম্বা ব্যক্তির চেতনাকে ডুবাইয়া ফেলে তাহার ধৰ্ম্ম । রাষ্ট্র, এবং মানুষের মনের মধ্যে কোণ বৈষম্য থাকাটা অস্বাভাবিক এবং যদি কোন লোকের মনে বৈষম্যের স্বচনা দেখা যায়, তবে রাষ্টের প্রথম কৰ্ত্তবাই হইবে তাই যে পকারে ইউক দূরীভূত করা, যাইতে রাষ্ট্র এবং মামুযের অতিনিকট সম্বন্ধের মধ্যে কোন প্রকার গ্লাশি ব৷ আৰিলতার স্বষ্টিন হয়। Itil- - - প্রয়োগের আশ্রয় লইতে বাধা হয়, তাই তাহার নিজের দিকৃটে حمام محمــمـمـهـه : শুভাল্লাভী مf উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে এবং বর্তমান শতাব্দীর প্রারম্ভে রাষ্ট সৰ্ব্বস্ব এই মতবাদ অতি উৎকট একটি পরিণতি লাভ করিয়ছিল। এই পরিণতিকে সামাকৃরূপে বুঝিতে হইলে সমসাময়িক ইতিহাস একটু পর্যালোচনা করা দরকার। গত শতাব্দীর শেষভাগে বিসমার্ক-এর নেতৃত্বে বিশাল এবং একীভূত একটি জার্মাণ সমাজ গড়িয়া উঠিয়ছিল এবং সমগ্ৰ জাৰ্ম্মাণ জাতির লক্ষ্য হইয়া দাড়াইয়াছিল, কি করিয়া জগতের সম্মুখে নিজেদের শ্রেষ্ঠত প্রতিপাদন ও প্রতিষ্ঠা করা যায়। এই উদ্দেশ্যের প্রতি জাৰ্ম্মাণ রাষ্ট্রের সমস্ত শক্তি নিয়োজিত হইয়াছিল এবং অতি সত্বর এই ল*্যে উপনীত হইবার জন্ত শিক্ষা দেওয়া হইতেছিল যে, , রাষ্ট্র, যাছা করে তাহা সৰ্ব্বথা জাতির কল্যাণের জন্ত । এবং তাহার প্রতিবাদ বা বিরুদ্ধাচরণ করা জাতির গ্রীন পক্ষে দুৰ্ব্বলতা ও একত্বহীনতার পরিচায়ক । নীটুসে Nietzsche) s FfēĘx (Treitschke) *** কয়েকজন দাশনিক খুব গম্ভীরভাবে বলিতে সুক করিয়াছিলেন যে, রাষ্ট্রের বাহিরে মানুষের স্বতন্ত্র কোন অস্তিত্বই নাই, রাষ্ট্রই হইতেছে তাছার জীবন এবং রাষ্ট্রকে নির্বিচারে মানিয়া গওয়াই হইতেছে তাহার সহজাত ধৰ্ম্ম , রাষ্ট, যদি কোন লোককে প্রাণ দিতেও আহবান করে, তবে তাছার প্রতিবাদ করা অষ্টায়। রাষ্ট্রের শ্রেষ্ঠতা সম্বন্ধে এই নীতি বিগত মহাযুদ্ধের আগে জাৰ্ম্মাণ-চিত্তাধারাকে এতখানি মোহাবিষ্ট করিয়া তুলিয়াছিল যে, বিখ্যাত মনীষী বার্ণহাড়ি (Bernhardi) অকুষ্ঠিত চিত্তে প্রচার করিয়াছিলেন >>88